Advertisement

West Bengal SSC recruitment: ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলা: সব পক্ষের হলফনামা চাইল সুপ্রিম কোর্ট, দিল ডেডলাইনও

আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে রাজ্য, এসএসসি-সহ সমস্ত পক্ষকে হলফনামা জমা দিতে হবে।  ২০১৬ সালের শিক্ষক নিয়োগের সম্পূর্ণ প্যানেল বাতিল মামলার শুনানিতে এমনটা জানাল সুপ্রিম কোর্ট। মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চে এএসসি চাকরি বাতিল মামলার শুনানি হয়। সুপ্রিম কোর্টে রাজ্যের তরফে হাজির ছিলেন আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ও। 

রাজ্য, SSC সহ সব পক্ষকেই হলফনামা দেওয়ার জন্য ২ সপ্তাহ সময় দিল সুপ্রিম কোর্ট।
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 16 Jul 2024,
  • अपडेटेड 12:20 PM IST
  • আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে রাজ্য, এসএসসি-সহ সমস্ত পক্ষকে হলফনামা জমা দিতে হবে।
  • ফের ৩ সপ্তাহ বাদে শুনানি হবে।
  • গত এপ্রিলে ২০১৬ সালের সম্পূর্ণ প্যানেল বাতিল করে দেয় হাই কোর্ট।

West Bengal SSC recruitment: আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে রাজ্য, এসএসসি-সহ সমস্ত পক্ষকে হলফনামা জমা দিতে হবে।  ২০১৬ সালের শিক্ষক নিয়োগের সম্পূর্ণ প্যানেল বাতিল মামলার শুনানিতে এমনটা জানাল সুপ্রিম কোর্ট।

মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চে এএসসি চাকরি বাতিল মামলার শুনানি হয়। সুপ্রিম কোর্টে রাজ্যের তরফে হাজির ছিলেন আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ও। 

এদিন রাজ্য জানায় এসএসসি মামলায় তারা সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা দিতে চায়। এর পাশাপাশি এসএসসিও হলফনামা জমা দিতে চায় বলে আর্জি জানায়। এরপরেই দুই পক্ষের নোডাল কাউন্সিলর নিয়োগ করা হবে বলে জানায় সুপ্রিম কোর্ট। রাজ্যের নোডাল কাউন্সিলর হিসাবে আইনজীবী আস্থা শর্মাকে নিয়োগ করে সুপ্রিম কোর্ট। এরপরেই সুপ্রিম কোর্ট জানায়, আগামী ২ সপ্তাহের মধ্যে রাজ্য এবং এসএসসি-সহ সমস্ত পক্ষকে হলফনামা জমা দিতে হবে। তারপর ফের ৩ সপ্তাহ বাদে শুনানি হবে।

এই সমস্ত পক্ষ বলতে কাদের বোঝানো হচ্ছে?

  • রাজ্য
  • সিবিআই
  • এসএসসি
  • মূল মামলাকারী 
  • চাকরিহারা 

উল্লেখ্য, গত এপ্রিলে ২০১৬ সালের সম্পূর্ণ প্যানেল বাতিল করে দেয় হাই কোর্ট। বিচারপতি দেবাংশু বসাক এবং বিচারপতি মহম্মদ শব্বর রশিদির ডিভিশন বেঞ্চের রায়ের পর একসঙ্গে ২৫,৭৫৩ জন শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মীর চাকরি বাতিল হয়ে যায়।

এরপর হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে যায় রাজ্য। আদালতের দ্বারস্থ হন চাকরিহারাদের একাংশও। রাজ্য ও মধ্যশিক্ষা পর্ষদও সর্বোচ্চ আদালতে মামলা দায়ের করে।

এরপরেই গত ৭ মে সুপ্রিম কোর্টে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন তিন বিচারপতির বেঞ্চ ২৫,৭৫৩ জনের চাকরি বাতিলের হাই কোর্টের নির্দেশের উপর অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ জারি করে। বেতন ফেরতও দিতে হবে না বলে জানায় আদালত। একইসঙ্গে সুপ্রিম কোর্ট জানায়, যোগ্য-অযোগ্য আলাদা করা সম্ভব হলে সেক্ষেত্রে সম্পূর্ণ প্যানেল বাতিল করাটা ঠিক হবে না। 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement