Advertisement

Snake Bite in Bengal: বিষাক্ত ছোবল বাড়ছে বাংলায়, এ যাবত্‍ ১৫২ জন, একটি জেলাতেই উদ্ধার আড়াইশোর বেশি বিষধর সাপ

বন্যার জল নামতে শুরু করলে সাপের উপদ্রব বাড়তে পারে, কয়েক দিন আগে বন্যা পরিস্থিতি পরিদর্শনে গিয়ে এমন সতর্কবাণীই করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার একাংশ প্লাবিত হয়েছে। তবে জল নামতে শুরু করেছে। তবে বিপদ কমছে না জেলাবাসীর। জল নামতে শুরু হতেই বাড়ছে সাপের উপদ্রব। গত ৮ দিনে ওই জেলায় সাপের কামড় খেয়েছেন ১৫২ জন। তবে সকলেই সুস্থ রয়েছেন এবং চিকিৎসা চলছে বলে জানিয়েছেন জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক।

১৫২ জনকে সাপের ছোবল।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 27 Sep 2024,
  • अपडेटेड 9:10 AM IST
  • জল নামতে শুরু হতেই বাড়ছে সাপের উপদ্রব।
  • সাপের কামড় খেয়েছেন ১৫২ জন।
  • বিপদ কমছে না জেলাবাসীর।

বন্যার জল নামতে শুরু করলে সাপের উপদ্রব বাড়তে পারে, কয়েক দিন আগে বন্যা পরিস্থিতি পরিদর্শনে গিয়ে এমন সতর্কবাণীই করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার একাংশ প্লাবিত হয়েছে। তবে জল নামতে শুরু করেছে। তবে বিপদ কমছে না জেলাবাসীর। জল নামতে শুরু হতেই বাড়ছে সাপের উপদ্রব। গত ৮ দিনে ওই জেলায় সাপের কামড় খেয়েছেন ১৫২ জন। তবে সকলেই সুস্থ রয়েছেন এবং চিকিৎসা চলছে বলে জানিয়েছেন জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক।

জানা গিয়েছে, জল নামতে শুরু হতেই আড়াইশোরও বেশি বিষধর সাপ উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের পরে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বন্যা দুর্গত এলাকায় ব্লিচিং পাউডার ছড়ানো হচ্ছে। প্লাবন পরিস্থিতিতে পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটাল সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেখানে সাপের উপদ্রব বাড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। ঘাটাল মহকুমা এলাকায় দিন-রাত এক করে সাপ ধরা হচ্ছে। মলয় ঘোষ নামে এক ব্যক্তি বলেন, 'গত ৮ দিনে আমি ১০৩টি ভিন্ন ধরনের বিষধর সাপ উদ্ধার করেছি ঘাটালে। সাপের কামড়ে অসুস্থ হয়েছেন ১৯ জন।'

প্রসঙ্গত, টানা বৃষ্টি এবং ডিভিসির ছাড়া জলে দক্ষিণবঙ্গের একাংশ প্লাবিত হয়েছিল। জল নামতে শুরু করেছে ঠিকই, তবে সাপের উপদ্রব ভয় ধরাচ্ছে। 

অন্য দিকে, পুজোর মুখে বৃষ্টিতে ভাসল দক্ষিণবঙ্গ। বৃহস্পতিবার রাতভর বৃষ্টি হয়েছে। যদিও শুক্রবার সকাল থেকে কলকাতার আকাশে রোদের দেখা পাওয়া গিয়েছে। থেমেছে বৃষ্টি। তবে আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, আপাতত বিক্ষিপ্ত ভাবে বৃষ্টি হতে পারে। পুজোর সময়ও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। অর্থাৎ, এখনই বৃষ্টি বিদায় নিচ্ছে না। অন্য দিকে, উত্তরবঙ্গের ৫ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস জারি করা হয়েছে। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে,  শুক্রবার থেকে দক্ষিণবঙ্গে আবহাওয়ার উন্নতি হবে। তবে ২ অক্টোবর পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বিক্ষিপ্ত ভাবে বৃষ্টি হতে পারে। পুজোর সময়ও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। নতুন করে বৃষ্টি হলে দুর্ভোগ বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। 

Advertisement

TAGS:
Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement