Advertisement

Suvendu Adhikari: 'তাঁর লোকেরা ব্যালট খেতে পারে, EVM পারবে না,' মমতাকে পাল্টা শুভেন্দু

লোকসভা নির্বাচনে ইভিএম হ্যাক করার পরিকল্পনা করছে বিজেপি, এমনটাই আশঙ্কা প্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার সাংবাদিক বৈঠকে এই দাবিই করেন তিনি। শুক্রবার এর পাল্টা দাবি করে শুভেন্দু বলেন, "যে মুখ্যমন্ত্রী পৌরসভা-কর্পোরেশন ভোট ভিভিপ্যাট ছাড়াই ইভিএমে করেন তাঁর মুখে এসব মানায় না।

মমতাকে খোঁচা শুভেন্দুর
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 04 Aug 2023,
  • अपडेटेड 5:28 PM IST
  • 'যে মুখ্যমন্ত্রী পুরসভা-কর্পোরেশন ভোট ভিভিপ্যাট ছাড়াই ইভিএমে করেন তাঁর মুখে এসব মানায় না'
  • 'তিনি নিজেই পুরসভা-কর্পোরেশনে ইভিএমে ভোট করেন'

Suvendu Adhikari: লোকসভা নির্বাচনে ইভিএম হ্যাক করার পরিকল্পনা করছে বিজেপি, এমনটাই আশঙ্কা প্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার সাংবাদিক বৈঠকে এই দাবিই করেন তিনি। শুক্রবার এর পাল্টা দাবি করে শুভেন্দু বলেন, "যে মুখ্যমন্ত্রী পুরসভা-কর্পোরেশন ভোট ভিভিপ্যাট ছাড়াই ইভিএমে করেন তাঁর মুখে এসব মানায় না। তিনি নিজেই পুরসভা-কর্পোরেশনে ইভিএমে ভোট করেন। সেখানে ভিভিপ্যাট ছিল না। কারণ মমতা ব্যানার্জি জানেন তাঁর লোকেরা ব্যালট খেয়ে ফেলতে পারে, ইভিএম খেয়ে ফেলতে পারবেন না। এত বড় লিভার, এত বড় পেট কারও নেই।"

প্রসঙ্গত বৃহস্পতিবার মমতা বলেন, 'ওরা (বিজেপি) এখন থেকে প্ল্যানিং করছে। ইভিএম হ্যাক করার চেষ্টা করছে বলে শুনেছি। আমরাও কিছু প্রমাণ পেয়েছি। কিছু খুঁজছি। এটা নিয়ে ইন্ডিয়া জোটের বৈঠকে আলোচনা হবে।'

বেহালায় শিশু মৃত্যু প্রসঙ্গে
ট্রাকের ধাক্কায় বেহালার এক শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যুতে বিরোধী নেতা শুভেন্দু এদিন পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। বলেন, "কার্যত একটি পরিবারকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য কলকাতা পুলিশেরা ব্যস্ত থাকেন। এই পরিবারটি হচ্ছে মুখ্যমন্ত্রীর পরিবার। দিদি পুলিশ মন্ত্রীও বটে। তিনি বাড়ি থেকে বেরোলে ৭০০০ পুলিশ লাগে, ভাইপো বেরোলে ৪০০০ পুলিশ লাগে। ট্রাফিক পুলিশকে কোথাও দেখতে পাবেন না। তাদের শুধুমাত্র রাজ্যে ট্রাক থেকে ঘুষ নিতে দেখা যায়। এই কারণেই শাকসবজি এত দামী হয়েছে। রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় এই ট্রাফিক পুলিশদের কাছ থেকে ঘুষ নিতে দেখা যায়। পূর্ব মেদিনীপুরের ট্রাকগুলিকে শহরে প্রবেশের জন্য ৩টি জায়গায় টাকা দিতে হয়।"

তাঁর আরও দাবি, "বিনীত গোয়েলের পদত্যাগ করা উচিত। অধিকারীর অভিযোগ ছিল যে কলকাতা পুলিশের অধিকাংশ ট্রাফিক কর্মীরা বড় ধরনের দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত, বিশেষ করে ট্রাক থেকে ঘুষ নেওয়ার জন্য তাদের পাস করানো। কলকাতা পুলিশের দোষে ওই শিশুটিকে মারা যেতে হয়েছে।"

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement