Advertisement

Supreme Court on Green Crackers: গ্রিন ক্র্যাকার্স ফাটানো যাবে, জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট

Supreme Court on Green Crackers: গ্রিন ক্র্য়াকার্স বা গ্রিন বাজি ফাটানো যাবে। সোমবার জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট। এই রায়কে স্বাগত জানিয়েছেন রাজ্যের বাজিনির্মাতা সংগঠনগুলি।

গ্রিন ক্র্যাকার্স ফাটানো যাবে বলে জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট
Aajtak Bangla
  • নতুন দিল্লি,
  • 01 Nov 2021,
  • अपडेटेड 5:24 PM IST
  • বাজি নিয়ে জল্পনার অবসান হল
  • গ্রিন ক্র্য়াকার্স বা গ্রিন বাজি ফাটানো যাবে
  • সোমবার জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট

Supreme Court on Green Crackers: বাজি নিয়ে জল্পনার অবসান। গ্রিন ক্র্য়াকার্স বা গ্রিন বাজি ফাটানো যাবে। সোমবার জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট। এই রায়কে স্বাগত জানিয়েছেন রাজ্যের বাজিনির্মাতা সংগঠনগুলি।

সুপ্রিম কোর্ট যা বলেছে
সুপ্রিম কোর্ট রাজ্য সরকারকে বলেছে, বাজি উৎপাদন, বিক্রি এবং ফাটানো নিয়ে নির্দেশিকা তৈরি করতে। কোনটি গ্রিন ক্র্যাকার তা খুঁজে বের করার কোনও পদ্ধতি জানা নেই, জানিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। বিষয়টি নোট করেছে সুপ্রিম কোর্ট।

অবৈধ বাজি আটকাতে
এর পাশাপাশি এদিন সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশ দিয়েছে, পশ্চিমবঙ্গে অবৈধ বাজি যাতে আমদানি না করা হয়, সে বিষয়টিও দেখতে হবে।

কলকাতা হাইকোর্ট যা বলেছিল
দীপাবলি এবং অন্যান্য উৎসবে ফাটানো যাবে গ্রিন ক্র্যাকার্স। জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ বাতিল করে দিয়েছে। এর আগে কলকাতা হাইকোর্ট এ নিয়ে নির্দেশ দিয়েছিল, কোনও বাজি ফাটানো যাবে না। সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে এ ব্যাপারে নিশ্চিত করতে হবে যখন বাজি বাংলায় আনা হবে, তখন সেগুলো যাতে ভেরিফাই করে নেওয়া হয়।

বাজির ওপর পুরোপুরি নিষেধাজ্ঞা নয়
সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, বাজির ওপর পুরোপুরি নিষেধাজ্ঞা করা যেতে পারে না। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মতো, কোনটি গ্রিন ক্র্যাকার্স, তা বেছে নেওয়ার জন্য মেকানিজম বা পদ্ধতি আগে থেকেই রয়েছে। রাজ্যকে সে ব্যাপারে নিশ্চিত করতে হবে। মানে যে পদ্ধতিতে কোন বাজি গ্রিন ক্র্যাকার্স কিনা, তা ঠিক করে নিতে হবে।

এদিন বিচারপতি  এ এম খানবিলকর এবং বিচারপতি অজয় রস্তোগি জানান, বাজি নিয়ে মামলা নতুন কিছু নয়। ২০১৮ সালে প্রথম নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। এরপর আবার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। তবে ঘুরেফিরে সেই একই জায়গায় চলে এলাম।

সারা দেশেই এক নীতি
আবেদনকারীরা জানান, কয়েকটি রাজ্য এভাবে বাজির ওপর নিষেধাজ্ঞা লাগাবে, আর এভাবে চ্য়ালেঞ্জ করবে, তখন সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টি দেখুক। এর আগে যখন সুপ্রিম কোর্ট এ ব্যাপারে জানিয়ে দিয়েছিল তা হলে সারা দেশেই এক নীতি কার্যকর করার দরকার।

Advertisement

বাজি ব্যবসায়ীদের প্রতিক্রিয়া
এদিন সারা বাংলা আতশবাজি উন্নয়ন কমিটিরে চেয়ারম্যান বাবলা রায় বলেন, এই জয় আমি উৎসর্গ করছি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। সঙ্গে রাজ্য প্রশাসনের সব আধিকারিককে। এই জয় ৩১ লাখ আতসবাজি শিল্পীর জয়। বাঙলার কৃষ্টি-সংস্কৃতির জয় হল। সবাই আমার পাশে থাকার জন্য শুভেচ্ছা রইল।

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement