Advertisement

জলমগ্ন মালদা, বৃষ্টিতে পণ্ড পুজোর বাজার নাজেহাল মানুষ

ভারী বৃষ্টিতে নাজেহাল মালদা। জলের তলায় ইংরেজবাজার সহ বিভিন্ন এলাকা। পুজোর বাজারে বৃষ্টির কোপ মালদায়।

বৃষ্টিতে জলমগ্ন শহর
Aajtak Bangla
  • মালদা,
  • 08 Oct 2020,
  • अपडेटेड 12:40 PM IST
  • ভারী বৃষ্টিতে নাজেহাল মালদা
  • জলের তলায় ইংরেজবাজার সহ বিভিন্ন এলাকা
  • পুজোর বাজারে বৃষ্টির কোপ মালদায়

পুজোর আগে বৃষ্টিতে ভাসবে কলকাতা শহর সহ গোটা পশ্চিমবঙ্গ সে খবর ছিল আগেই। দক্ষিণবঙ্গ সহ ভারী বৃষ্টি ও ঝড়ের পূর্বাভাস ছিল উত্তরবঙ্গেও। তবে নির্ধারিত সময়ের আগ থেকে দীর্ঘ বেশ কিছুদিন ধরেই বৃষ্টি হচ্ছে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায়। প্রবল বৃষ্টি হয়েছে মালদায়। আর সেই বৃষ্টিতেই এবার নাজেহাল অবস্থা মালদা শহরের। বিস্তীর্ণ এলাকাই এই মুহূর্তে চলে গিয়েছে জলের তলায়। ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে ফের বৃষ্টি হওয়ায় ও খারাপ নিকাশি ব্যবস্থার কারণেই এই অবস্থা বলে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন স্থানীয়রা।

 

সামনে পুজো। ফলে ইতিমধ্যেই পুজোরা কেনা-কাটা করতে রাস্তায় নেমে পড়েছে বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষই। তবে সব আনন্দের মাঝে এবার বৃষ্টির জল বাধা হয়ে উঠেছে মালদার মানুষের কাছে। সেই নিয়েই উদ্বেগে ব্য়বসায়ী সহ ক্রেতারা। এলাকাবাসীদের অভিযোগ, বুধবার ভারী বৃষ্টি হয়েছিল মালদা সহ উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায়। ফলে আগে থেকে জল জমে ছিলো শহরে। সেই জল সরানো হয়নি পুরসভার তরফে। ফলে এখনও জল থৈ-থৈ করছে গোটা শহর। যান চলাচলের পাশাপাশি বিপর্যস্ত এলাকাও। খারাপ নিকশি ব্যবস্থার জন্য বিভিন্ন বাড়িতে জল ঢুকে গিয়েছে।

 

করোনা আবহে এমনিতেই লাভের-লাভ হচ্ছে না ব্যবসায়ীদের। তারই মাঝে হঠাৎ বৃষ্টি ও খারাপ নিকাশির জন্য বুধবার দুপুরের পর থেকেই ফাঁকা হয়ে যায় মালদার বাজার চত্বর। কিছু এলাকায় হাঁটু জল জমে যায় বলে জানা গিয়েছে। মালদার এই নিকাশি ব্যবস্থা নিয়ে ইতিমধ্যেই ক্ষোভ প্রকাশ করে সোশ্যাল মিডিয়ায় জানিয়েছেন ইংরেজবাজার সংলগ্নে বাস করা কিছু সাধারণ মানুষ। তাঁদের দাবি, আর কবে ঠিক হবে এলাকার নিকাশি ব্যবস্থা। একই সঙ্গে রাস্তায় বেড়ানো নিয়েও সংকটে পড়েছেন তাঁরা।

 

এই সবের মাঝে মুখ খুলেছেন ইংরেজবাজার পুরসভার প্রশাসক নিহাররঞ্জন  ঘোষ। নিকাশি নিয়ে তিনি বলেন, তাঁর দল ভালো কাজ করছেন। তবে অল্প সময়ের মধ্যে প্রবল বৃষ্টি হওয়ায় এই সমস্যা হয়েছে। একই সঙ্গে পুরসভার তরফে পাম্প দিয়ে জল সরানোর কাজ চলেছে বলেও জানান নিহাররঞ্জন বাবু।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement