Advertisement

Mamata Laxmir Bhandar: কতদিন পর্যন্ত লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা পাবেন মহিলারা ? জানিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা

আমরা যতদিন ক্ষমতায় থাকব লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বন্ধ হবে না। বৃহস্পতিবার ঝাড়গ্রামের সভা থেকে এমনই আশ্বাস দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি সভায় উপস্থিত মহিলাদের উদ্দেশ্যে বলেন, '৬০ বছর বয়স হলেও লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বন্ধ হবে না।'

আজ ঝাড়গ্রামের সভায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ছবি: ফেসবুক
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 29 Feb 2024,
  • अपडेटेड 1:39 PM IST
  • আমরা যতদিন ক্ষমতায় থাকব লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বন্ধ হবে না। বৃহস্পতিবার ঝাড়গ্রামের সভা থেকে এমনই আশ্বাস দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • তিনি সভায় উপস্থিত মহিলাদের উদ্দেশ্যে বলেন, '৬০ বছর বয়স হলেও লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বন্ধ হবে না।' এদিন ঝাড়গ্রামের সভা থেকে একাধির প্রকল্পের সুবিধা সরাসরি সুবিধাভোগীদের হাতে তুলে দেন মুখ্যমন্ত্রী। 
  • মুখ্যমন্ত্রী বিভিন্ন সরকারি ভাতার প্রসঙ্গে বলার সময়ে কেন্দ্রের তুলোধনা করেন। তিনি বলেন, কেন্দ্র ভাতা বন্ধ করে দিয়েছে। রাজ্যই তাই দিচ্ছে।

আমরা যতদিন ক্ষমতায় থাকব লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বন্ধ হবে না। বৃহস্পতিবার ঝাড়গ্রামের সভা থেকে এমনই আশ্বাস দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি সভায় উপস্থিত মহিলাদের উদ্দেশ্যে বলেন, '৬০ বছর বয়স হলেও লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বন্ধ হবে না।' এদিন ঝাড়গ্রামের সভা থেকে একাধির প্রকল্পের সুবিধা সরাসরি সুবিধাভোগীদের হাতে তুলে দেন মুখ্যমন্ত্রী। 

মুখ্যমন্ত্রী বিভিন্ন সরকারি ভাতার প্রসঙ্গে বলার সময়ে কেন্দ্রের তুলোধনা করেন। তিনি বলেন, কেন্দ্র ভাতা বন্ধ করে দিয়েছে। রাজ্যই তাই দিচ্ছে। তাঁর কথায়, 'যাঁরা আগে বার্ধক্য ভাতা পেতেন, কেন্দ্র বন্দ করে দিয়েছে। আমরা আগের মাসে আরও ১১ লক্ষ মানুষকে বার্ধক্য ভাতা দিয়েছি। মোট আমরা ২৮ লক্ষ মানুষকে এই ভাতা দিই। বিধবা ভাতা ১ লক্ষ ৪ হাজার মহিলাকে দেওয়া হয়েছে, নতুন করে।' 

এরপরেই লক্ষ্ণীর ভাণ্ডারের প্রসঙ্গ তোলেন মুখ্যমন্ত্রী তিনি বলেন, '১৩ লক্ষ লক্ষ্মীর ভাণ্ডার নতুন করে করা হয়েছে। যাঁরা ৫০০ টাকা করে পাচ্ছেন, ১ এপ্রিল থেকে তাঁরা ১,০০০ টাকা করে পাবেন। আর এই লক্ষ্মীর ভাণ্ডার জনম জনম পাবেন। আমরা যতদিন থাকব ততদিন পাবেন মনে রাখবেন। আমরা ৬০ বছর বয়স হলেও বন্ধ হবে না।  ওটা আপনি যতদিন বেঁচে থাকবেন ততদিন পাবেন। যাঁরা ১,০০০ টাকা করে পেতেন, তফসিলি এবং আদিবাসী, তাঁদেরও ২০০ টাকা করে বাড়ানো হল। তাঁদের ১,২০০ টাকা করে করা হল।'

এদিন সরকারি বিভিন্ন পরিষেবা, সুবিধাভোগীদের হাতে বিতরণ করেন মুখ্যমন্ত্রী। সেই সময়ে ঝাড়গ্রামের এক যুবকের সঙ্গে তাঁর কথোপকথনের বিষয়েও উল্লেখ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, 'আমি যখন পরিষেবাগুলি দিচ্ছিলাম, একটি ছেলে বলল আমি ১০০ দিনের কাজ করি, মজুরি পাইনি। আর এখন তারা রাজ্যের থেকে ব্যাঙ্কে পেয়েছে। আমি জিজ্ঞেস করলাম কত টাকা? বলল ৩০,০০০ টাকা ঢুকেছে। ভাবুন তাহলে। ২ বছর ধরে ওদের মাইনের টাকা কেন্দ্র সরকার আটকে রেখে দিয়েছিল।'

সম্প্রতি রাজ্য সরকার ১০০ দিনের কাজে যাঁদের বেতন বকেয়া রয়েছে, তাঁদের অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠাতে শুরু করেছে। এরপরেই রাজ্য সরকার আবাস যোজনার টাকা নিয়ে কেন্দ্রের 'বঞ্চনা'র বিরুদ্ধে প্রতিবাদে নেমেছে। এদিন সেই বিষয়টিও উঠে আসে মুখ্যমন্ত্রীর কথায়। তিনি বলেন, 'অনেক গরিব লোক বলে দিদি আমার তো ঘরটা হল না। ৪৭ লক্ষ লোককে আমরা আগে ঘর দিয়েছে। কেন্দ্রকে এপ্রিলের মধ্যে টাকা দিতে হবে। আর সেটা না হলে আমরাই করে নেব। যেন গরিব মানুষ বঞ্চিত না হয়।'

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement