মাদার ডেয়ারির নাম বদলে বাংলা ডেয়ারি রাখলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আজ তিনি এই ঘোষণা করেন। কেন এই নাম রাখলেন? বিশ্ব বাংলার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই এই নাম মমতা রেখেছেন বলে মনে করা হচ্ছে।
এই নিয়ে আজ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, 'মাদার ডেয়ারিকে বাংলা ডেয়ারি করব আমরা। মাদার ডেয়ারির উৎপাদন বাংলায় নয়। বাইরে থেকে আনতে হয়। মাদার নামটা নিয়ে আমার কোনও আপত্তি নেই। তবে বাংলার জিনিসের নাম বাংলায় হওয়াই ভালো।'
এছাড়াও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন,
- বাড়ির সবথেকে বয়স্ক মহিলার নামে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড আছে। ধরুন, সেই বাড়িতে তিনজন মহিলা আছেন। তাঁদের বয়স ২৫ থেকে ৬৫-এর মধ্যে। তাঁদের নামে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড নেই। তাঁদের অভিভাবকের নামে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড থাকলে ওই বাড়ির বউ-মেয়েরা পাবেন
- যাঁরা স্বাস্থ্যসাথী কার্ড করেছেন, তাঁরা স্বাস্থ্যসাথী কার্ড দেখালেই ফর্ম পেয়ে যাবেন। স্বাস্থ্যসাথী কার্ডে আমরা একটা নিয়ম করেছি।
- যাঁরা যোগ্য, তাঁরা সকলেই (‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার’-এর ফর্ম) পাবেন। ২৫-৬৫ বছরের মধ্যে পাবেন। যাঁরা সরকারি চাকরি করেন না বা পেনশন পান না। সরকারি চাকরি করেন বা পেনশন পান যাঁরা, তাঁরা ছাড়া সাধারণ মা-বোনেরা পাবেন।
- মাদার ডেয়ারির উৎপাদন বাংলায় নয়। বাইরে থেকে আনতে হয়। মাদার নামটা নিয়ে আমার কোনও আপত্তি নেই। তবে বাংলার জিনিসের নাম বাংলায় হওয়াই ভালো
- মাদার ডেয়ারিকে বাংলা ডেয়ারি করব আমরা
- রাজ্যে পোলট্রির সংখ্যা বাড়ানো হবে
- বাংলার ২০০ জনের বেশি আফগানিস্তানে আটকে, চিঠি কেন্দ্রকে
- হাওড়ায় এখনও পর্যন্ত ৮৫ শতাংশ মানুষকে ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে
- এখনও রাজ্যের ১৪ কোটির বদলে ৩ কোটি ভ্যাকসিন মিলেছে
- লোকাল ট্রেন চালানো হবে। গ্রামে ভ্যাকসিনেশন হলেই লোকাল ট্রেন চলবে।
- ক্যাম্প থেকেই ফর্ম নিতে হবে। অন্য কোনও জায়গা থেকে ফর্ম নেওয়া যাবে না।
- চিন্তার কোনও কারণ নেই। যোগ্য হলেই ফর্ম পাবেন।
- প্রয়োজনে ক্যাম্পের জন্য সময়সীমা বাড়ানো হবে সরকারের তরফে।