Advertisement

Sandeshkhali Case: অশান্ত সন্দেশখালিতে এবার পুলিশ ক্যাম্প, যাচ্ছেন দুই মন্ত্রী

উত্তপ্ত সন্দেশখালিতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে এ বার অস্থায়ী ক্যাম্প করার সিদ্ধান্ত নিল পুলিশ। স্থানীয়দের অভিযোগ শোনার জন্য সন্দেশখালির বিভিন্ন এলাকায় অস্থায়ী ক্যাম্প করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আপাতত বেড়মজুর এলাকায় অস্থায়ী ক্যাম্প করা হয়েছে। শুক্রবার বেড়মজুর এলাকায় নতুন করে উত্তেজনা ছড়িয়েছিল।

সন্দেশখালিতে পুলিশ ক্যাম্প।
Aajtak Bangla
  • সন্দেশখালি,
  • 24 Feb 2024,
  • अपडेटेड 11:15 AM IST
  • সন্দেশখালিতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে এ বার অস্থায়ী ক্যাম্প করার সিদ্ধান্ত নিল পুলিশ।
  • স্থানীয়দের অভিযোগ শোনার জন্য সন্দেশখালির বিভিন্ন এলাকায় অস্থায়ী ক্যাম্প করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
  • আপাতত বেড়মজুর এলাকায় অস্থায়ী ক্যাম্প করা হয়েছে।

উত্তপ্ত সন্দেশখালিতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে এ বার অস্থায়ী ক্যাম্প করার সিদ্ধান্ত নিল পুলিশ। স্থানীয়দের অভিযোগ শোনার জন্য সন্দেশখালির বিভিন্ন এলাকায় অস্থায়ী ক্যাম্প করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আপাতত বেড়মজুর এলাকায় অস্থায়ী ক্যাম্প করা হয়েছে। শুক্রবার বেড়মজুর এলাকায় নতুন করে উত্তেজনা ছড়িয়েছিল। অন্য দিকে, শনিবার সন্দেশখালি যাচ্ছেন রাজ্যের দুই মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক এবং সুজিত বসু। ঘটনাস্থলে যাচ্ছেন ডিওয়াইএফআইয়ের রাজ্য সম্পাদক মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়। 

 শুক্রবার সকাল থেকে নতুন করে উত্তেজনা ছড়ায় সন্দেশখালির বেড়মজুর এলাকায়। লাঠি,ঝাঁটা নিয়ে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখান মহিলারা। ক্ষোভ সামলাতে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলেন এডিজি দক্ষিণবঙ্গ সুপ্রতিম সরকার। বেড়মজুরে তৃণমূল নেতা অজিত মাইতির বিরুদ্ধেও ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন স্থানীয়দের একাংশ। অজিতের বাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয় বলে অভিযোগ। ঘটনাস্থলে যান এডিজি দক্ষিণবঙ্গ। তিনি বলেন, 'আইন সকলের জন্য সমান। যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।' অজিতকে এডিজি দক্ষিণবঙ্গ বলেন, 'আপনার নামে অভিযোগ পেয়েছি। প্রমাণ হলে আপনিও গ্রেফতার হবেন।' অজিতের বাড়িতে ভাঙচুরে অভিযুক্তদের নাম নথিভুক্ত করেছে পুলিশ। তাঁদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে আশ্বাস দিয়েছে পুলিশ। শুক্রবার সকালে বেড়মজুর গ্রামে লাঠি, ঝাঁটা নিয়ে মহিলারা রাস্তায় নামেন। ওই এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে। পরিস্থিতি সামলাতে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলেন এডিজি দক্ষিণবঙ্গ। গ্রামবাসীদের সামনেই জেলাশাসকের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন তিনি। এডিজি দক্ষিণবঙ্গ বলেন, 'এখানে প্রশাসনের শিবির বসেছে। জেলাশাসক রয়েছেন। তাঁরা আপনাদের সব অভিযোগ খতিয়ে দেখবেন। কিন্তু এ ভাবে বিক্ষোভ দেখাতে থাকলে গোটা প্রক্রিয়াটায় দেরি হবে। যদি আমাদের উপর ভরসা না থাকে, কার উপর আছে তা হলে।' শুক্রবার ঘটনাস্থলে যান রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমারও। এদিনও ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন এডিজি দক্ষিণবঙ্গ সুপ্রতিম সরকার। 

অন্য দিকে, সন্দেশখালি যাওয়ার পথে শুক্রবার আটক করা হয় হুগলির বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়কে। শুক্রবার সন্দেশখালি যাচ্ছিল বিজেপির মহিলা প্রতিনিধি দল। ওই দলে ছিলেন লকেট। ভোজেরহাটে তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ। এই নিয়ে লকেটের সঙ্গে পুলিশের বচসা চলে। পরে লকেটকে আটক করে পুলিশ। বাধা পেরিয়ে বৃহস্পতিবার অবশেষে সন্দেশখালিতে যান বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। পরে সন্দেশখালি থানার সামনে অবস্থানে বসেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি। যতক্ষণ না শাহজাহানকে গ্রেফতার করা হবে, ততক্ষণ অবস্থান চালিয়ে যাবেন বলে রীতিমতো হুঁশিয়ারি দেন সুকান্ত।কিছুক্ষণ পরেই সুকান্তের অবস্থান তুলে দেয় পুলিশ। যা ঘিরে উত্তেজনা ছড়ায় সন্দেশখালিতে। অবস্থান তোলা নিয়ে পুলিশের সঙ্গে বচসা বাধে সুকান্তদের। পরে থানা থেকে সুকান্তকে টেনেহিঁচড়ে সরায় পুলিশ। পুলিশের বোটে করে সুকান্তকে নিয়ে য়ায় পুলিশ। সুকান্তকে আটক করা হয়।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement