Advertisement

Purnima kandu: কংগ্রেস কাউন্সিলর পূর্ণিমা কান্দুকে আসলে বিষ খাইয়ে খুন? পোস্টমর্টেম রিপোর্ট ঘিরে রহস্য

পুরুলিয়ার ঝালদায় নিহত কংগ্রেসের পুর প্রতিনিধি তপন কান্দুর স্ত্রী পূর্ণিমা কান্দুর মৃত্যু ঘিরে রহস্য ঘনাল। পূর্ণিমার শরীরে ক্ষতিকারক পদার্থ পাওয়া গিয়েছে বলে ময়নাতদন্তের রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে। আর এরপরই বিষ খাইয়ে খুনের অভিযোগ উঠেছে। 

ছবি সংগৃহীত।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 18 Oct 2024,
  • अपडेटेड 9:42 AM IST
  • পূর্ণিমা কান্দুর মৃত্যু ঘিরে রহস্য ঘনাল।
  • র্ণিমার শরীরে ক্ষতিকারক পদার্থ পাওয়া গিয়েছে।
  • ময়নাতদন্তের রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে।

পুরুলিয়ার ঝালদায় নিহত কংগ্রেসের পুর প্রতিনিধি তপন কান্দুর স্ত্রী পূর্ণিমা কান্দুর মৃত্যু ঘিরে রহস্য ঘনাল। পূর্ণিমার শরীরে ক্ষতিকারক পদার্থ পাওয়া গিয়েছে বলে ময়নাতদন্তের রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে। আর এরপরই বিষ খাইয়ে খুনের অভিযোগ উঠেছে। 

এই প্রসঙ্গে বৃহস্পতিবার পুরুলিয়ার জেলা পুলিশ সুপার অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, 'পূর্ণিমাদেবীর পেটে ক্ষতিকারক পদার্থ পাওয়া গিয়েছে বলে ময়নাতদন্তের রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে।' 

নবমীর রাতে ঘর থেকে পূর্ণিমার দেহ উদ্ধার করা হয়। যা ঘিরে রহস্য ঘনায়। সেই সময় বাড়িতে কেউ ছিলেন না। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসার পর পূর্ণিমার ছেলে দেব কান্দুর আশঙ্কা, কেউ বাড়িকে ঢুকে তাঁর মাকে বিষ খাইয়ে খুন করেছে। তবে এই নিয়ে এখনও কোনও অভিযোগ দায়ের করা হয়নি। তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। 

২০২২ সালের মার্চ মাসে ঝালদায় দুষ্কৃতীদের গুলিতে খুন হয়েছিলেন তপন। পরে সেই ঘটনার তদন্তভার নেয় সিবিআই। এই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয় তপনের দাদা, ভাইপো-সহ ৭ জন। পূর্ণিমা এবং তাঁর পরিবারের নিরাপত্তা পুলিশ কর্মী মোতায়েন করা হয়। তবে পরে সেই নিরাপত্তা সরানো হয়। তারপরেই পূর্ণিমার রহস্যমৃত্যু ঘটল। 

পূর্ণিমার মৃত্যু স্বাভাবিক নয় বলে দাবি করেছেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি শুভঙ্কর সরকার। সিবিআই তদন্তের দাবি জানিয়েছেন তিনি। কীভাবে পূর্ণিমার পেটে ক্ষতিকারক পদার্থ গেল, তা খতিয়ে দেখা উচিত পুলিশের, এমনটাই দাবি করেছেন জেলা কংগ্রেস নেতৃত্ব। 

নবমীর রাতে বাড়িতে একাই ছিলেন পূর্ণিমা। পরে ঘরে ফিরে পূর্ণিমাকে বিছানায় পড়ে থাকতে দেখেন তাঁর পরিজনরা। ঘরের সদর দরজা খোলা ছিল বলে দাবি। আত্মহত্যার তত্ত্ব উড়িয়ে দিয়েছেন পূর্ণিমার পুত্র। তাঁর মাকে কেউ খুন করেছেন কি না, এই আশঙ্কাই প্রকাশ করেছেন তিনি। 
 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement