Advertisement

"জনের দাবি সমর্থন করে না দল", সাফ কথা শুভেন্দুর

শুভেন্দু অধিকারী পাশে দাঁড়িয়ে ছবি তোলার ঘটনাকে ঘিরে করোনা বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ ওঠে। অভিযোগ, শুভেন্দু অধিকারীর পাশে দাঁড়িয়ে ছবি তোলার জন্য কার্যত একে অপরের ঘাড়ের ওপর উঠে পড়েন বিজেপির নেতা কর্মী সমর্থকেরা। এমনকী একই কাজ করতে দেখা যায় দলের বিধায়কদেরও। 

শুভেন্দু অধিকারী
ভোলানাথ সাহা
  • খানাকুল,
  • 17 Jun 2021,
  • अपडेटेड 7:59 PM IST
  • খানাকুলে বজ্রাঘাতে মৃতের পরিবারকে আর্থিক সাহায্য
  • বিজেপি নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে কোভিড বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ
  • মুকুল রায়ের বিধায়ক পদ খারিজের দাবিতে আগামিকাল চিঠি

হুগলি খানাকুলে (Hooghly Khanakul) বজ্রঘাতে মৃত বিজেপি কর্মী অভিজিৎ সরকারের মায়ের হাতে বৃস্পতিবার দু'লক্ষ লাখ টাকার আর্থিক সাহায্য তুলে দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তবে এদিন শুভেন্দু অধিকারী পাশে দাঁড়িয়ে ছবি তোলার ঘটনাকে ঘিরে করোনা বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ ওঠে। অভিযোগ, শুভেন্দু অধিকারীর পাশে দাঁড়িয়ে ছবি তোলার জন্য কার্যত একে অপরের ঘাড়ের ওপর উঠে পড়েন বিজেপির নেতা কর্মী সমর্থকেরা। এমনকী একই কাজ করতে দেখা যায় দলের বিধায়কদেরও। 

উত্তরবঙ্গকে পৃথক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হিসেবে গড়ে তোলার যে দাবি বিজেপি সাংসদ জন বার্লা জানিয়েছেন এদিন সেই বিষয়ে শুভেন্দু অধিকারীকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, "এটা দলের বা কেন্দ্র সরকারের কোনও সিদ্ধান্ত নয়। জন বার্লা তাঁর এলাকায় বিজেপি নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষকে যেভাবে বাম আমলে চৌত্রিশ বছর এবং পরবর্তী সময়ে তৃণমূল সরকারে আমলে ১০ বছর সরকারি পরিষেবা থেকে বঞ্চিত হতে দেখেছেন, সেই দৃষ্টিকোণ দিয়েই হয়ত ব্যক্তিগতভাবে এই দাবি তুলেছেন। তাঁর দাবি যুক্তিসঙ্গত হতে পারে। কিন্তু দল আপাতত তাঁর ব্যক্তিগত দাবিকে সমর্থন করে না।" প্রসঙ্গত উত্তরবঙ্গকে পৃষক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হিসেবে গড়ে তোলার দাবি জানিয়েছেন বিজেপি সাংসদ জন বার্লা। জনের এই দাবিকে ঘিরে রীতিমতো সরগরম রাজ্য রাজনীতি।

অন্যদিকে মুকুল রায় বিধায়ক পদ খারিজের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করে হলে শুভেন্দু অধিকারী বলেন,"দলের তরফ থেকে সমস্ত রকম প্রক্রিয়া শুরু করে দেওয়া হয়েছে। আজকে বিধানসভায় সেক্রেটারি জেনারেলকে এই বিষয়ে অবগত করা হয়েছে। অধ্যক্ষ রিসিভিং সেকশনে লোক না থাকার কারণে আজ বিজেপির তরফে চিঠি জমা দেওয়া সম্ভব হয়নি। আগামিকাল চিঠি জমা দিতে যাওয়া হবে। যদি আগামিকালও চিঠি নেওয়ার লোক না থাকে তাহলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।" 

Advertisement


 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement