Advertisement

'আজ হাজিরা দিতে পারব না', CID-কে ইমেলে জানালেন শুভেন্দু অধিকারী

প্রাক্তন নিরাপত্তারক্ষী শুভব্রত চক্রবর্তীর মৃত্যু তদন্তে দিন কয়েক আগেই শুভেন্দু অধিকারীকে তলব করে সিআইডি। সোমবার হাজিরা দিতে বলা হয় তাঁকে। কিন্তু এদিন তিনি যেতে পারবেন না বলে ইমেল করে সিআইডিকে জানান শুভেন্দু।   

শুভেন্দু অধিকারী
ইন্দ্রজিৎ কুণ্ডু / প্রীতম ব্যানার্জী
  • কলকাতা,
  • 06 Sep 2021,
  • अपडेटेड 11:54 AM IST
  • আজ সিআইডিতে যাচ্ছেন না শুভেন্দু
  • জানালেন ইমেল করে
  • তীব্র কটাক্ষ কুণাল ঘোষের

প্রাক্তন  নিরাপত্তারক্ষীর মৃত্যুর তদন্তে আজ সিআইডির সামনে হাজিরা দিতে পারবেন না বলে জানিয়ে দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। ইমেল করে সিআইডিকে এই কথা জানিয়েছেন তিনি। তাঁর প্রাক্তন নিরাপত্তারক্ষী শুভব্রত চক্রবর্তীর মৃত্যু তদন্তে দিন কয়েক আগেই শুভেন্দু অধিকারীকে তলব করে সিআইডি। সোমবার হাজিরা দিতে বলা হয় তাঁকে। কিন্তু এদিন তিনি যেতে পারবেন না বলে ইমেল করে সিআইডিকে জানান শুভেন্দুবাবু।   

যদিও এর আগে অবশ্য শুভেন্দু অধিকারী জানিয়েছিলেন, 'আমাকে প্রতিদিন ভয় দেখায়, আমার কোনও ভয় নেই। আমার কিছুই করতে পারবে না। আমার কোনও পিছু টান নেই। আমি অকৃতদার।' আর ট্যুইটে শুভেন্দুর সেই বক্তব্যের সমালোচনা করেন কুণাল ঘোষ (Kunal Ghosh)। নাম না ট্যুইটে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও শুভেন্দু অধিকারীর সাহসের তুলনাও করেন তিনি। আর সোমবার শুভেন্দুর হাজিরা এড়ানো প্রসঙ্গে আজতক বাংলাকে কুণাল ঘোষ জানান, 'বাঘ আর শিয়ালের তফাৎ এইসব দিনে ধরা পড়ে যায়। একটা মৃত্যু হয়েছে, তাতে যদি বয়ান দিতে বলে কী দোষের আছে? একজনের মৃত্যু হয়েছে, তাঁর স্ত্রী তদন্ত চেয়েছেন। তদন্তে তো সহযোগিতা করা উচিত। সেখানে পালিয়ে যাচ্ছেন কেন? যার গলদ থাকে সে-ই এড়িয়ে যায়। এটা হচ্ছে, ঠাকুর ঘরে কে, আমি তো কলা খাইনি।' পরে একটি ট্যুইটও করেন কুণাল ঘোষ। 

অন্যিদিক কয়লাপাচারকাণ্ডে এদিনই ইডিতে হাজিরা দিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক তথা ডায়মন্ডহারবারের সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee)। রবিবারই দিল্লি উড়ে যান তিনি। দিল্লি যাওয়ার আগে অভিষেক জানান, এতবড় দুর্নীতির কথা বলছে, ১০ পয়সার যদি কোনও লেনদেন প্রমাণ করতে পারে বা জনসমক্ষে আনতে পারে, তাহলে ইডি সিবিআই লাগাতে হবে না। আমাকে ফাঁসির মঞ্চ করে বলুন, আমি মৃত্যুবরণ করতে রাজি আছি। প্রসঙ্গত, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর স্ত্রী রুজিয়া বন্দ্যোপাধ্যায়কে একইসঙ্গে তলব করে ইডি। যদিও করোনা পরিস্থিতিতে কলকাতায় হাজিরা দেওয়ার কথা জানিয়ে আগেই ইডিকে চিঠি দেন রুজিরা। 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement