Advertisement

মহুয়ার উপস্থিতিতে ব্রাত্যর মুখে 'জয় শ্রী রাম', মমতা শিবিরে বিতর্ক

প্রথম থেকেই পদ্ম শিবিরের এই স্লোগানের বিরোধিতা করে আসছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সম্প্রতি নেতাজির জন্মজয়ন্তীতে এই স্লোগান অন্য মাত্রা এনেছে বঙ্গ রাজনীতিতে। বিভিন্ন জনসভা থেকে 'জয় শ্রী রাম' নিয়ে বিজেপিকে তুলোধোনা করেছেন বিজেপিকে। কিন্তু শুক্রবার মমতার মন্ত্রীর মুখেই শোনা গেল বিজেপির স্লোগান। 

শুক্রবার মমতার মন্ত্রীর মুখেই শোনা গেল বিজেপির স্লোগান।
বিশ্বজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়
  • নদীয়া ,
  • 19 Feb 2021,
  • अपडेटेड 8:42 PM IST
  • প্রথম থেকেই পদ্ম শিবিরের এই স্লোগানের বিরোধিতা করে আসছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
  • 'জয় শ্রী রাম' নিয়ে বিজেপিকে তুলোধোনা করেছেন
  • শুক্রবার মমতার মন্ত্রীর মুখেই শোনা গেল বিজেপির স্লোগান

পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে একাধিক ইস্যুর মধ্যে রয়েছে বিজেপির 'জয় শ্রী রাম' স্লোগানও। প্রথম থেকেই পদ্ম শিবিরের এই স্লোগানের বিরোধিতা করে আসছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সম্প্রতি নেতাজির জন্মজয়ন্তীতে এই স্লোগান অন্য মাত্রা এনেছে বঙ্গ রাজনীতিতে। বিভিন্ন জনসভা থেকে 'জয় শ্রী রাম' নিয়ে তুলোধোনা করেছেন বিজেপিকে। কিন্তু শুক্রবার মমতার মন্ত্রীর মুখেই শোনা গেল বিজেপির স্লোগান। 

এদিন বীরনগর জেলায় জনসভায় মন্ত্রী ব্রাত্য বসুর মুখেই শোনা গেল 'জয় শ্রী রাম' ধ্বনি। একবার নয়, তিন তিনবার বললেন পদ্ম শিবিরের এই স্লোগান। জনসভা থেকে ব্রাত্য বলেন, "আমরা একুশের নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে। তৃণমূল একাই ম্যাজিক ফিগার পেরবে। জয় শ্রী রাম। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আবারও মুখ্যমন্ত্রী হবে জয় শ্রী রাম। রাজ্যবাসীর জন্য ৭০টি প্রকল্প আবারও করবো, জয় শ্রী রাম।"

নদিয়ার বীরনগর শহরে তৃণমূল কংগ্রেসের আহ্বানে শুক্রবার বিকেলে এক জনসভার আয়োজন করা হয়। এদিনের এই  জনসভায় উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের মন্ত্রী ব্রাত্য বসু। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন নদিয়া জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভানেত্রী  মহুয়া মৈত্র। নদিয়া জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের অন্যতম কো-অর্ডিনেটর তথা সহকারী সভাধিপতি দীপক বসু ও অন্যান্য নেতৃত্ববৃন্দ। 

একুশের বিধানসভা নির্বাচনে আগে দলীয় নেতা কর্মীদের মনোবল চাঙ্গা করতেই এই জনসভা বলে মনে করা হচ্ছে। এছাড়াও বিরোধী শক্তি যেন নদিয়ায় বেশি করে মাথা চাড়া না দিয়ে উঠতে পারে তার জন্য নানা পরিকল্পনা গ্রহন করা হয়েছে। এছাড়াও এলাকার সার্বিক উন্নয়নের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের নানা সমস্যার সমাধান দ্রুত করা যায় সেদিকেই নজর দেওয়া হচ্ছে। বীর নগর উলা সাধারন পাঠাগারে। এদিন সকলের বক্তৃতার মধ্যে উঠে আসে আগামী একুশে নির্বাচনে জয়লাভ করতেই হবে।

Advertisement
Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement