Advertisement

উচ্চ মাধ্যমিকের প্রজেক্টের নোটবুক নিয়ে সংসদের ফরমান, বিতর্ক

উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ (West Bengal Council of Higher Secondary Education) সিদ্ধান্তে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। তারা উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের নন-ল্য়াব প্রজেক্টের নোটবুক (Non-lab Project Notebook) জমা করার সময়সীমা ঘোষণা করে দিয়েছে। দিন কয়েকের মধ্যে তা জমা দিতে হবে।আর তাতেই বিতর্ক তৈরি হয়েছে।

উচ্চ মাধ্যমিকের প্রজেক্টের নোটবুক নিয়ে সংসদের সিদ্ধান্তে বিতর্ক (প্রতীকি ছবি)
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 10 Dec 2020,
  • अपडेटेड 9:27 AM IST
  • উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সিদ্ধান্তে বিতর্ক
  • পরীক্ষার্থীদের প্রজেক্ট নোটবুক জমা করার সময়সীমা ঘোষণা
  • সময় খুব কম, দাবি অনেক স্কুলের

উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ (West Bengal Council of Higher Secondary Education) সিদ্ধান্তে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। তারা উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের নন-ল্য়াব প্রজেক্টের নোটবুক (Non-lab Project Notebook) জমা করার সময়সীমা ঘোষণা করে দিয়েছে। দিন কয়েকের মধ্যে তা জমা দিতে হবে। আর তাতেই বিতর্ক তৈরি হয়েছে।

কয়েকটি স্কুল দাবি করেছে, দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ থাকার কারণে ওই সময়সীমার মধ্যে তা জমা করতে গেলে অসুবিধার মধ্যে পড়তে হবে। করোনা (Corona) সংক্রমণের আশঙ্কা, লকডাউনের ফলে স্কুলে লেখাপড়া বন্ধ ছিল। লেখাপড়ার কাজ অনেকটাই হয়নি। তাই কী করে এত অল্প সময়ের মধ্য়ে প্রোজেক্টের নোটবুক সংসদ (West Bengal Council of Higher Secondary Education বা WBCHSE)-এ দেওয়া যাবে?

তাদের বক্তব্য, ব্যাপারে সিদ্ধান্ত ঘোষণার আগের স্কুলের সঙ্গে কথা বলা উচিত ছিল। তাদের পরামর্শ মতামত নেওয়ার দরকার ছিল বলে মনে করে বেশ কয়েকটি স্কুল। ২০২১ সালের ২২ জানুয়ারির মধ্যে তা সংসদের কাছে পাঠিয়ে দিতে হবে। এটা কী করে শেষ করা য়ায, তা নিয়ে চিন্তায় পড়েছেন তাঁরা।

শিক্ষকদের একাংশের বক্তব্য, এ বছর তো ক্লাস তেমনভাবে হয়নি। তাই পড়ুয়াদের  প্রজেক্ট দেওয়া যায়নি। এখন বলা হচ্ছে তাদের সেগুলি দিতে হবে এবং তা মূল্যায়ন করে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে। 

এ বছর মার্চ মাস পর্যন্ত ক্লাস হয়েছে। তারপর থেকে বন্ধ রাজ্যের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে বন্ধ রাখা হয়েছে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়। বলা হচ্ছে, সিলেবাসের মাত্র ২০ শতাংশ শেষ করা গিয়েছে। বাকি অংশ পরের বছর শেষ করা হবে। এ জন্য নতুন ক্লাস শুরুর আগে আগের বছরের সিলেবাস শেষ করার কাজে হাত দিতে হবে। তারপর নতুন ক্লাসের লেখাপড়ার কাজ শুরু। এর মাঝেই নির্দেশিকা নিয়ে তীব্র বিতর্ক তৈরি হয়েছে। 

অনলাইন, টেলিভিশনে লেখাপড়ার ব্যবস্থা করলেও তার মাধ্যমে যে সমাজের সব স্তরের পড়ুয়ার কাছে পৌঁছানো গেছে তেমনটা নয়। এ কথা মেনে নিয়েছে শিক্ষা দপ্তরও।

Advertisement

শিক্ষকদের একাংশের বক্তব্য, সরকারের নির্দেশে স্কুলে আসা বন্ধ রয়েছে পড়ুয়াদের। মিড-ডে মিল, রেজাল্ট বা নতুন ক্লাসে ভর্তির জন্য আসতে পারেন অভিভাবকেরা আর এদিকে বলা হচ্ছে প্রজেক্ট সংগ্রহ করে তা জমা করতে হবে এবং তা মূল্যায়ন করে পাঠিয়ে দিতে হবে সংসদ (West Bengal Council of Higher Secondary Education)-এর কাছে। এটা কী করে সম্ভব?

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement