Advertisement

Mysterious Death in Joka: তরুণীর রহস্যমৃত্যু জোকায়, উদ্ধার রক্তাক্ত দেহ, মিলল ইংরেজিতে লেখা চিঠি

১৮ বছরের তরুণীর দেহ উদ্ধার ঘিরে রহস্য ঘনাল জোকায়। শনিবার ভোরে একটি আবাসনের নীচ থেকে ওই তরুণীর রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁর ঘরের টেবিল থেকে ইংরেজিতে টাইপ করা একটি চিঠি উদ্ধার করা হয়েছে। চিঠিতে লেখা রয়েছে, ওই তরুণী আবাসনের ১১ তলা থেকে পড়ে আত্মঘাতী হয়েছেন।

ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 10 Feb 2024,
  • अपडेटेड 5:01 PM IST
  • ১৮ বছরের তরুণীর দেহ উদ্ধার ঘিরে রহস্য ঘনাল জোকায়।
  • শনিবার ভোরে একটি আবাসনের নীচ থেকে ওই তরুণীর রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
  • চিঠিতে লেখা রয়েছে, ওই তরুণী আবাসনের ১১ তলা থেকে পড়ে আত্মঘাতী হয়েছেন।

১৮ বছরের তরুণীর দেহ উদ্ধার ঘিরে রহস্য ঘনাল জোকায়। শনিবার ভোরে একটি আবাসনের নীচ থেকে ওই তরুণীর রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁর ঘরের টেবিল থেকে ইংরেজিতে টাইপ করা একটি চিঠি উদ্ধার করা হয়েছে। চিঠিতে লেখা রয়েছে, ওই তরুণী আবাসনের ১১ তলা থেকে পড়ে আত্মঘাতী হয়েছেন। ইংরেজিতে টাইপ করা চিঠিটি তরুণীর কিনা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। আত্মহত্যা করলে কী কারণ, তা-ও খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। 

পুলিশ সূত্রে খবর, ওই তরুণী জোকায় ঠাকুরপুকুর এলাকায় একটি আবাসনে থাকতেন। ওই আবাসনের ১১ তলায় থাকতেন ওই তরুণী। শনিবার ভোর সাড়ে ৫টা নাগাদ তরুণীর রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার করা হয়। আবাসনের নীচে দরজার সামনে থেকে উদ্ধার করা হয় দেহ। 

স্থানীয়রাই প্রথমে তরুণীর দেহ পড়ে থাকতে দেখেন। তাঁরাই পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। তরুণীর দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে পুলিশ। আবাসনে ১১ তলার ফ্ল্যাটের ঘর থেকে চিঠি পাওয়া গিয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, ফ্ল্যাটের বসার ঘরের টেবিলের উপর ইংরেজিতে টাইপ করা চিঠি পড়েছিল। তাতে লেখা রয়েছে, ওই তরুণী আত্মহত্যা করেছেন। পুলিশ সূত্রে খবর, তরুণীর শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। 

অন্য দিকে, চলতি সপ্তাহে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপকের অস্বাভাবিক মৃত্যু ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছিল। বিশ্ববিদ্যালয়ের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ওই অধ্যাপক আত্মহত্যা করেছেন বলে প্রাথমিক অনুমান পুলিশের। মুর্শিদাবাদে নিজের ঘর থেকে উদ্ধার করা হয় অধ্যাপকের দেহ। মৃত অধ্যাপকের নাম সুমন নিহার। এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার সকালে মুর্শিদাবাদের লালগোলা ব্লকের বালিপাড়ায় ঘর থেকে ওই অধ্যাপকের দেহ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। পুলিশের অনুমান, ওই অধ্যাপক আত্মঘাতী হয়েছেন। তবে এই ঘটনার নেপথ্যে অন্য কোনও কারণ রয়েছে কিনা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর। সূত্রের খবর, একটি সম্পর্কে জটিলতার কারণে এমন ঘটনা ঘটেছে বলে মনে করা হচ্ছে। এই ঘটনায় ওই অধ্যাপক মানসিক দুশ্চিন্তায় ভুগছিলেন বলে দাবি একাংশের। ৩ দিন আগে মুর্শিদাবাদের বাড়িতে ফিরেছিলেন ওই অধ্যাপক। ওই অধ্যাপকের দেহ উদ্ধারের ঘটনায় বিস্মিত হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য অধ্য়াপকরা। সুমন অত্যন্ত মেধাবী এবং পরিশ্রমী ছিলেন বলে দাবি ওই অধ্যাপকদের একাংশের।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement