ভুয়ো ডাক্তারের হাতে রোগী মৃত্যু দায় এড়িয়ে যেতে পারে না বেসরকারি হাসপাতালের মালিক। এমনই একটি মামলায় পর্যবেক্ষণ কলকাতা হাইকোর্টের। করোনায় আক্রান্ত হয়ে 2021–এর 26 মে বালির একটি নার্সিংহোমে ভর্তি হন তরুণী মলি সাহা হালদার। তাঁর স্বামী জেলা আদালতের বিচারক। তাঁর বাবা অমরকৃষ্ণ সাহা হাইকোর্টের বিশিষ্ট আইনজীবী। স্থানীয় বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তির পরে সেখানকার মালিক–ডাক্তার শিউলি মুখোপাধ্যায় পরিবারটিকে আশ্বস্ত করেন সেখানকার ডাক্তার সুদীপ্ত সরদারের ব্যাপারে। তাঁর অধীনে ভর্তি করা হয় তরুণীকে। কিন্তু ভর্তির পরেই রোগীর অবস্থার অবনতি হয়। একদিন পরেই মলি সাহা মারা যান। কয়েক দিন পরে পরিবারটি জানতে পারে, সুদীপ্ত সরদার ভুয়ো ডাক্তার। তার ডাক্তারি সার্টিফিকেট ফেক।"এরপর ঐ নার্সিং হোমের মালিক শিউলি মুখোপাধ্যায় ও ডাক্তার সুদীপ্ত সরদারের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন তাঁরা।