এই ঘটনা শুনলে শিউরে উঠবেন। লাইনে অন্য দেহ থাকার পরও এতো কীসের তাড়া ছিল উঠছে প্রশ্ন। কী কারণে দেহ তড়িঘড়ি পোড়ানো হল? এমনকী নাকী আগাম বলে রাখা ছিল শ্মশানে জায়গা ফাঁকা করে রাখতে যাতে দেহ পোড়াতে দেরি না হয়। আবার মৃতা তরুনীকে পোড়াতো সেখানে হাজির ছিলেন তাবড় নেতারাও। কেন এত ব্যবস্থা তা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। পানিহাটি শ্মশান ঘাটের ডোম ভোলানথ পাত্র আজতকের প্রতিনিধিকে জানান, 12টার পর দেহ আসে। দেহ পচে যাওয়ার সম্ভাবনা ছিল। পোস্টমর্টেমের দেহ 6টার মধ্যে চলে আসে কিন্তু এ ক্ষেত্রে 12টায় আসে। ডাক্তারও ছিল, পুলিশ ছিল, MLA ছিল, কাউন্সিলরও ছিল, পুলিশ ছিল প্রচুর। মৃতার মা ছিল না সেখানে। পুলিশ বলে আমাদের একটা দেহ আছে। তাই লাইনে থাকা আগের দুটো দেহ আটকে দেওয়া হয়। পুলিশ বলে একটু তাড়াতাড়ি করার জন্য। তাই আমরাও আগে ছেড়ে দিই। বাবা মা অফিসের ভিতরে যায়নি। পুরো এলাকায় ভিড় হয়ে যায়। তাই বলে তাড়াতাড়ি দাহ করতে। পুলিশ আগে থেকেই বলেছিল দেহ আসবে। আমরা জানতাম স্থানীয় মেয়ের দেহ।