আদানি গোষ্ঠীর শেয়ার মার্কেটে ভয়ংকর ধশ শুধু ভারতবর্ষের মানুষের নয় বাংলার মানুষের কপালেও এক ভয়ংকর চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে। কারন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত আদানি গোষ্ঠীর কর্ণধার গৌতম আদানির হাতে পূর্ব মেদিনীপুরের তাজপুরে গভীর সমুদ্র বন্দর তৈরীর ছাড়পত্র তুলে দিয়েছিলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গভীর সমুদ্র বন্দর তৈরীর বাস্তবতা কি শুধুই ধোঁয়াশা? কতদুর কাজ এগিয়েছে তা খতিয়ে দেখতে আজতাক বাংলা পৌঁছে গিয়েছিল তাজপুরে। তাজপুরের বাসিন্দা সুরঞ্জন বড়াই পেশায় দোকানদার, তার দাবি তাজপুরের সমুদ্র বাঁধ, সেটাই ঠিকঠাক ভাবে নির্মাণ করা হচ্ছে না তখন সমুদ্র বন্দর তো দূরের কথা, আর বর্তমানে আদানি গোষ্ঠীর যা পরিস্থিতি তাতে অবস্থা খুবই ভয়াবহ পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে। তাজপুরের বাসিন্দা আশিস দে বর্তমানে একজন গাড়ি চালক তার দাবি তাজপুরে গভীর সমুদ্রবন্দর হলে ভালো হয়। কৌশিক মহাতো পেশায় রকমারি ব্যবসায়ী তার দাবি আদানি গোষ্ঠীর হাতে তাজপুরের সমুদ্রবন্দর নির্মাণের কাজ টেন্ডার স্বরূপ দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু প্রাথমিকভাবে জমি জরিপের পর আর কোন কাজ হয়নি।বন্দর হলে প্রত্যক্ষভাবে প্রায় 25 হাজার এবং পরোক্ষভাবে প্রায় 1 লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান হওয়ার কথা। 12 অক্টোবর 2022 কলকাতার ইকোপার্কে তাজপুরে গভীর সমুদ্রবন্দর তৈরীর ছাড়পত্র গৌতম আদানির ছেলে করন আদানির হাতে তুলে দেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাঁকুড়ার বাসিন্দা সৌমেন মুখার্জির দাবি গোষ্ঠীর শেয়ার মার্কেটের ধ্বস থাকলেও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর ভরসা রাখছেন এবং তাজপুরে অবশ্যই সমুদ্রবন্দর নির্মাণ হবে এবং মানুষের কর্মসংস্থান হবে।