মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ১৯ বছর বয়সী যুবতী প্রেমে পড়লেন বছর ৬১-র বৃদ্ধের। বাড়িতে জানাতেই ধুন্ধুমার কাণ্ড। পরিবার আগেই এই সম্পর্ককে মেনে নিতে অস্বীকার করে। তাঁর প্রেমিককে প্রথমবারের মতো তাঁর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করতে নিয়ে যাওয়ায় পুলিশে ফোন করে তরুণীর পরিবার।
যুবতী বছর ৬১-র বৃদ্ধের সঙ্গে বিয়ের সিদ্ধান্তও নিয়ে ফেলে। এও জানা যায়, বৃদ্ধ দুই সন্তানের পিতা। যদিও, তরুণী সেবিষয়ে জানতেন।
তাঁদের দু'জনের মধ্যে ৪২ বছরের ফারাক। কিন্তু সম্পর্কে থাকার পর তরুণীর পিতা-মাতা তা মেনে নেন।
সেনাবাহিনীর পুলিশ কর্মকর্তা অড্রে চিয়েন-স্মাইলি মুন প্রথম তাঁর স্বামী কেভিনের সঙ্গে ২০২০ সালে একটি ডেটিং সাইটে আলাপ করেছিলেন। তাঁদের মধ্যে ৪২ বছরের পার্থক্য সত্ত্বেও প্রাথমিকভাবে তাঁর বায়োতে আকৃষ্ট হয়েছিলেন।
স্মাইলি মুনের সঙ্গে তাঁর অনলাইনে চ্যাটিং শুরু হয়। ভালোবাসার নিবেদন করার পর থেকেই কয়েক মাসের মধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে একে অপরের সঙ্গে দেখা করেন। অড্রে সংবাদমাধ্যমকে জানান, "আমি ওকে দেখে উত্তেজিত ছিলাম।"
যুবতীর আরও বক্তব্য, "কেভিনই প্রথম প্রেমের পদক্ষেপ নিয়েছিল। আমাকে প্রথমে চুমু খেয়েছিল। সেদিনই ছিল আমাদের প্রথম সাক্ষাৎ। আমরা সত্যিই একমত হতে পারি যে প্রথম দেখায় আমাদের প্রেম ছিল। "
অড্রে বলেন, "আমাদের প্রথম কথোপকথন ছিল সেনাবাহিনী সম্পর্কে এবং ও আমার সম্পর্কে প্রশ্ন করেছিল এবং আমরা একে অপরের সঙ্গে সম্পূর্ণ খোলাখুলি আলোচনা করতাম।"
আমি কেভিনকে খুবই সুদর্শন মনে করি। আমাদের সম্পর্ককে আমাদের পরিপূর্ণ করে তোলে। একে অপরের প্রতি ভালবাসা আরও বাড়ছে।