Advertisement

বিশ্ব

মানুষের স্পার্ম সহ ৬৭ লক্ষ প্রজাতির DNA স্টোর হবে চাঁদে! কেন?

Aajtak Bangla
  • 15 Mar 2021,
  • Updated 8:27 PM IST
  • 1/10

চাঁদের মধ্যে গোটা বিশঅবের ৬৭ লাখ জীবের ডিএনএ সংরক্ষণ করে রাখতে চেয়েছেন মার্কিন নিবাসী এক বিজ্ঞানী। এর মধ্যে মানুষের ডিএনএ, শুক্রানু-ডিম্বানু, গাছের ডিএনএ, ছত্রাক সবকিছু  চাঁদের অতি তাপমাত্রায় শীতল ভাবে সংরক্ষণ করতে বলেছেন ওই বিজ্ঞানী।  (সব ছবি-গেটি ইমেজেস)

  • 2/10

অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক জেকন থাঙ্গা জানিয়েছেন পৃথিবীর সমস্ত প্রজাতির ডিএনএ যদি কোনও আকারে চাঁদে সংরক্ষণ করা হয় তবে পুরো বিশ্বই তৈরি হবে একটি Modern Global Insurance Policy। জ্যাকন বলেছেন, এর জন্য আমাদের একটি Lunar Ark তৈরি করতে হবে।

  • 3/10

তিনি জানিয়েছেন, Lunar Ark এক ধরণের জিন ব্যাঙ্ক হবে। যা টিউবের  মতো দেখতে হবে। এটি চাঁদের সেই গুহাগুলিতে রাখা হবে যা ঠান্ডা লাভা দিয়ে তৈরি। এই গুহাগুলি ৩০০ কোটি বছর পুরানো। সৌর প্যানেলের মাধ্যমে  Lunar Arkকে শক্তি দেওয়া হবে।
 

  • 4/10

জেকন থাঙ্গা বলেছেন, এই কাজে প্রায় ২৫০ রকেট পৃথিবী থেকে চাঁদে পাঠাতে হবে। জ্যাকানের এই বিষয়টি নিয়ে সম্মেলনে আসা বিশ্বের অন্যান্য বিজ্ঞানীরাও একমত হয়েছেন। বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করেন যে এই পরিকল্পনায় পৃথিবীর জীব, উদ্ভিদ, মানুষ ইত্যাদির প্রাকৃতিক বিপর্যয় এড়াতে পারবে। এটি তাদের জিন সুরক্ষিত থাকবে।

  • 5/10

জেকন বলেছিলেন যে আমরা আমাদের জীব বৈচিত্র্য বাঁচাতে এ জাতীয় প্রচেষ্টা করতে পারি। এটি করা না হলে প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট বিপর্যয়ের কারণে অনেক প্রজাতি ধ্বংস হয়ে যাবে।
 

  • 6/10

জেকনের দাবি, একে কারোর সমস্যা হওয়ার কথা নয়। যেভাবে কম্পিউটারের হার্ড ড্রাইভে তথ্য সঞ্চয় করাহয়। ঠিকসেই ভাবে সমস্ত কিছু সেখানে সংরক্ষণ করা থাকবে।
 

  • 7/10

জেকনের মতে, এতে কোনও জীবের বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। একবার সমস্ত ডিএনএ সংরক্ষণ হয়ে গেলে তারপর যত বড় সুনামি, ঝড়, উল্কা পড়ুক। সেই ডিএনএগুলির সাহায্য়ে বিলুপ্ত প্রায় জীবকে ফের বাঁচানো সম্ভব হবে। 

  • 8/10

জেকন বলেন, পৃথিবীতেও চাইলে এই সংরক্ষণ করা যেত। কিন্তু কোনও ভূমিকম্প, সুনামি কিংবা অন্য কোনও বিপদ আসলে সেগুলি নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে। 
 

  • 9/10

পৃথিবীতে দুর্ঘটনার সম্ভবনা থাকলেও, চাঁদে ওতোটা সম্ভাবনা নেই। কারণ চাঁদে সমুদ্র কিংবা আগ্নেয়গিরি নেই। ভূমিকম্প হয় না। বড় বড় গ্রহাণু চাঁদে এসে পড়েও না। 
 

  • 10/10

জেকন বলেন, প্রায় ৩০০ কোটি বছর পুরনো চাঁদে থাকা গুহাগুলি বর্তমানে হিমশীতল অবস্থা রয়েছে। এখন প্রায় ফাঁকা অবস্থায় আছে। এগুলি এই কাজে ব্যবহার করা যেতে পারে। 
 

Advertisement
Advertisement