Advertisement

যুবরাজের নির্দেশেই পিস করা হয় সাংবাদিকের দেহ? সৌদির উপরে একগুচ্ছ নিষেধাজ্ঞা আমেরিকার

সাংবাদিক জামাল খাশোগির (Jamal Khashoggi) মৃত্যু নিয়ে আমেরিকা (America) - সৌদি আরব (Saudi Arabia) তরজা। আমেরিকার একটি গোপন রিপোর্ট অনুযায়ী, সাংবাদিক জামাল খাশোগির হত্যার ষড়যন্ত্রতে সম্মতি দিয়েছিলেন সৌদি আরবের যুবরাদ মহম্মদ বিন সলমন (Mohammed Bin Salman)। এই প্রথম সাংবাদিকের হত্যার ঘটনায় সরাসরি সৌদি যুবরাজের নাম নিল আমেরিকা প্রশাসন। যদিও আমেরিকার এই রিপোর্টকে সরাসরি ভিত্তিহীন ঘোষণা করে খারিজ করে দিয়েছে সৌদি প্রশাসন। 

মহম্মদ বিন সলমন, সৌদি আরবের যুবরাজ
Aajtak Bangla
  • ওয়শিংটন,
  • 27 Feb 2021,
  • अपडेटेड 10:43 AM IST
  • সাংবাদিক হত্যায় সম্মতি সৌদি যুবরাজের?
  • আমেরিকার চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট
  • দাবি খারিজ মহম্মদ বিন সলমনের


সাংবাদিক জামাল খাশোগির (Jamal Khashoggi) মৃত্যু নিয়ে আমেরিকা (America) - সৌদি আরব (Saudi Arabia) তরজা। আমেরিকার একটি গোপন রিপোর্ট অনুযায়ী, সাংবাদিক জামাল খাশোগির হত্যার ষড়যন্ত্রতে সম্মতি দিয়েছিলেন সৌদি আরবের যুবরাদ মহম্মদ বিন সলমন (Mohammed Bin Salman)। এই প্রথম সাংবাদিকের হত্যার ঘটনায় সরাসরি সৌদি যুবরাজের নাম নিল আমেরিকা প্রশাসন। যদিও আমেরিকার এই রিপোর্টকে সরাসরি ভিত্তিহীন ঘোষণা করে খারিজ করে দিয়েছে সৌদি প্রশাসন। 

শুক্রবার বাইডেন প্রশাসনের একটি গোপন রিপোর্ট প্রকাশ্যে এসেছে। তাতে বলা হয়েছে, একটি ষড়যন্ত্রে সম্মতি দিয়েছিলেন সৌদি আরবের যুবরাজ, যেখানে জামাল খোশাগিকে জীবিত অবস্থায় ধরা বা হত্যার কথা বলা হয়েছে। জানা গিয়েছে, খাশোগি রাজকুমারের সমালোচনা করতেন, যেটা ভাল চোখে দেখতেন না সলমন। 

জামাল খাশোগি, নিহত সাংবাদিক

প্রসঙ্গত ২০১৮ সালের ২ অক্টোবর, ইস্তানবুলের সৌদি বাণিজ্য দূতাবাসে খুন করার অভিযোগ ওঠে জামাল খাশোগিকে। খুনের পরার তাঁর দেহ টুকরো টুকরো করে ফেলা হয় বলেও অভিযোগ। তাঁর দেহবশেষ এখনও পাওয়া যায়নি বলেই খবর। যদিও এই ঘটনার নেপথ্যে তাঁর সম্মতি থাকার কথা বরাবরই অস্বীকার করেছেন সৌদির যুবরাজ মহম্মদ বিন সলমন। এই ঘটনায় সৌদি আরবের নাগরিকদের ভিসার ওপরে নিষেধাজ্ঞা জারির ঘোষণা করেছে আমেরিকা।

তবে সরকারি ভাবে এখনও এই রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়নি বলেই জানা যাচ্ছে। কিন্তু সৌদী আরবের বিষয়ে কী মনোভাব নিতে চলেছে আমেরিকা, তা এই রিপোর্ট থেকেই স্পষ্ট বলে মনে করছেন কূটনীতিবিদেরা। প্রসঙ্গত এই ঘটনায় আগেই ৫ জনকে ফাঁসির সাজা দেয় সৌদির এখটি আদালত। পরে অবশ্য মৃত্যুদণ্ডের সাদা কমিয়ে তাঁদের ২০ বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়। 


 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement