Advertisement

Chef Raghavan Iyer Death: মার্কিন মুলুকে জনপ্রিয় করছিলেন ভারতীয় খাবার, চলে গেলেন শেফ রাঘবন আইয়ার

শেফ রাঘবন আইয়ারের (Chef Raghavan Iyer) হাত ধরেই মার্কিন তালুকে বিখ্যাত হয়েছিল ভারতীয় রান্নার বিভিন্ন মেনু। মাত্র ৬১ বছর বয়সেই চলে গেলেন তিনি।

রাঘবন আইয়ার
Aajtak Bangla
  • নতুন দিল্লি,
  • 05 Apr 2023,
  • अपडेटेड 4:10 PM IST
  • শেফ রাঘবন আইয়ারের বয়স হয়েছিল মাত্র ৬১ বছর
  • ৩১ মার্চ শুক্রবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোতে প্রয়াত তিনি

রসনাতৃপ্তির আসলে কোনও সীমা নেই। দেশ কিংবা দেশের বাইরে, সব জায়গাতেই ভারতীয় রান্নার (Indian Dish) জুড়ি মেলা ভার। শেফ রাঘবন আইয়ারের (Chef Raghavan Iyer) হাত ধরেই মার্কিন তালুকে বিখ্যাত হয়েছিল ভারতীয় রান্নার বিভিন্ন মেনু। মাত্র ৬১ বছর বয়সেই চলে গেলেন সেই রাঘবন।  

ইন্দো-আমেরিকান শেফ রাঘবন আইয়ারের বয়স হয়েছিল মাত্র ৬১ বছর। দীর্ঘদিন ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াই করার পর ৩১ মার্চ শুক্রবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোতে প্রয়াত তিনি। শেফ ছাড়াও তিনি ছিলেন রান্নার শিক্ষক, লিখেছিলেন সাতটি রান্নার বইও। ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেলে রাঘবনের মৃত্যুর খবরটা দেন টেরি এরিকসন। তিনিই রাঘবনের সঙ্গী। তিনি লেখেন, 'আপনারা যেভাবে চিন্তাভাবনা করেছেন এবং শুভকামনার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ। তিনি কখনই পরিবার এবং বন্ধুদের আলাদা করে দেখেননি, তাই আপনাদের ক্ষতির জন্যও আমিও দুঃখিত। ধন্যবাদ।'

আরও পড়ুন: Johnson & Johnson Talcum Powder: বেবি পাউডার থেকে ক্যান্সার? টাকায় মামলার নিষ্পত্তি চায় Johnson & Johnson

নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাঘবন আইয়ার আমেরিকানদের শিখিয়েছিলেন কীভাবে ভারতীয় খাবার রান্না করতে হয়। তিনি সাতটি রান্নার বই লিখেছিলেন। যার মধ্যে প্রায় ৬৬০টি আইকনিক কারি ছিল। তাঁর শেষ বই, “On the Curry Trail: Chasing the Flavor That Seduced the World in 50 Recipes”। এই বইতে তিনি কারি পাউডার সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য দিয়েছেন। আইয়ার লিখেছেন, এটি এমন একটি উপাদান, যা ভারত ছাড়া অন্য দেশের নাগরিকদেরও রান্নার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে। তবে এটি বিতর্কিত।' 

প্রয়াত শেফের মৃত্যুর কারণ ছিল কোলোরেক্টাল ক্যান্সার দ্বারা জটিল নিউমোনিয়া। যা তাঁর ফুসফুস এবং মস্তিষ্কে মেটাস্টেসাইজ করেছিল। তাঁর জন্ম হয়েছিল ১৯৬১ সালের ২১ এপ্রিল। তামিলনাড়ুর চিদাম্বরমে জন্মগ্রহণ করেন রাঘবন আইয়ার। এরপর পারি দেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। একসময় নিউইয়র্ক টাইমসকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, 'যখন আমি প্রথম এই দেশে আসি, তখন আমি কোথা থেকে এসেছি এবং আমরা যে খাবার খেয়েছি তা নিয়ে প্রায়ই বিব্রত হয়েছিলাম। পরে বুঝতে পারি যে আমাদের সংস্কৃতিই ছিল উপকরণ। এটাই হীনমন্যতার অনুভূতি কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করেছিল।'

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement