Advertisement

China: Corona-র দাপট বেলাগাম, ফের লকডাউন-আশঙ্কা চিনে

চিনের অর্থনীতিতে আবারও করোনার ছায়া দেখা যাচ্ছে। চিনের শেয়ারবাজারে পতনেও এর প্রভাব দৃশ্যমান। বিনিয়োগকারীদের মধ্যে সংক্রমণ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আবার লকডাউন নিয়ে উদ্বেগ বেড়েছে।

লকডাউনের ভয়ে আতঙ্কিত চিনা বিনিয়োগকারীরা
Aajtak Bangla
  • বেজিং,
  • 13 Jul 2022,
  • अपडेटेड 3:20 PM IST
  • চিনের শেয়ারবাজার ১৫ দিনে নয় শতাংশ কমেছে
  • লকডাউনের ভয়ে আতঙ্কিত চিনা বিনিয়োগকারীরা

ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতি ও অন্যান্য কারণে বিশ্বের অনেক দেশের অর্থনীতির অবস্থা  খারাপ, এর মাঝেই  দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চিনকেও বিপাকে দেখা যাচ্ছে। আর এর বড় কারণ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে করোনা।

একটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চিনের আর্থিক বাজারে অর্থনীতিতে মন্দার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। করোনার ক্রমবর্ধমান কেস দেশের অর্থনীতির জন্য হুমকি হয়ে উঠছে। করোনা সংক্রমণের ক্রমবর্ধমান প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে লকডাউনের আশ্রয় নেওয়া হলে তা অর্থনীতির জন্য সমস্যা তৈরি করবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। উল্লেখযোগ্যভাবে, গত ১৫ দিনে চিনা স্টক মার্কেট খারাপভাবে ভেঙে পড়েছে। 

করোনা বেড়ে যাওয়ার ভয়
২৮ জুন থেকে চিনের হ্যাং সেং চায়না এন্টারপ্রাইজ সূচক প্রায় নয় শতাংশ কমে গেছে। এমতাবস্থায় বিনিয়োগকারীদের সামনে আবারও উদ্বেগ দেখা দিয়েছে যে, করোনার ঘটনা বাড়লে আবারও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড স্থবির হয়ে পড়বে। করোনার আতঙ্কের আঁচ করা যায় চিনের স্টিল হাব হিসেবে বিবেচিত একটি শহর শুধুমাত্র একটি সংক্রমণের খবর পাওয়ার পরেই তিন দিনের জন্য বন্ধ ছিল।

প্রতিবেদনে চিনে করোনার প্রাদুর্ভাব বাড়লে আবার লকডাউন ঘোষণা করা হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হয়েছে। এ কারণে কারখানাগুলোতে উৎপাদন বন্ধ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। একই সঙ্গে এর প্রভাব পড়বে নির্মাণ কার্যক্রমেও। অন্যদিকে ঋণের মুখে থাকা চিনের নির্মাণ কোম্পানিগুলো ইতিমধ্যেই সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। এর মধ্যে, এভারগ্রান্ড গ্রুপ ঋণ খেলাপি হতে পারে, কারণ লৌহ আকরিক শেয়ারের দাম সাত মাসের সর্বনিম্নে পৌঁছেছে।

অর্থনৈতিক বৃদ্ধির উপর ব্রেক 
অর্থনীতিতে মন্দার আরেকটি লক্ষণ শুক্রবার প্রকাশিত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির তথ্য দিচ্ছে। এতে দ্বিতীয় প্রান্তিকে চিনের অর্থনৈতিক বৃদ্ধি মাত্র ১.২ শতাংশ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। অর্থাৎ অর্থনীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সূচকগুলো সাক্ষ্য দিচ্ছে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পতনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তবে সরকার আশাবাদী যে তারা ৫. ৫ শতাংশ  বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারবে।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement