Advertisement

Iran President Ebrahim Raisi: কপ্টার দুর্ঘটনা, বেঁচে নেই ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রইসি: রিপোর্ট

আশঙ্কাই সত্যি হল। হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় মৃত্য়ু হল ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রইসির। সোমবার এই খবর নিশ্চিত করেছে ইরানের সরকারি সংবাদমাধ্যম। কপ্টার দুর্ঘটনায় কেউই জীবিত নন বলে জানানো হয়েছে। 

কপ্টার দুর্ঘটনায় মৃত ইরানের প্রেসিডেন্ট।
Aajtak Bangla
  • তেহরান,
  • 20 May 2024,
  • अपडेटेड 10:40 AM IST
  • হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় মৃত্য়ু হল ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রইসির।
  • সোমবার এই খবর নিশ্চিত করেছে ইরানের সরকারি সংহবাদমাধ্যম।
  • কপ্টার দুর্ঘটনায় কেউই জীবিত নন বলে জানানো হয়েছে।

আশঙ্কাই সত্যি হল। হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় মৃত্য়ু হল ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রইসির। সোমবার এই খবর নিশ্চিত করেছে ইরানের সরকারি সংবাদমাধ্যম। কপ্টার দুর্ঘটনায় কেউই জীবিত নন বলে জানানো হয়েছে। দুর্ঘটনায় রইসির কপ্টার পুরোপুরি দমুড়ে মুচড়ে গিয়েছে। এই ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি বলেছেন, 'এই দু:খের সময়ে ইরানের পাশে রয়েছে ভারত।'

রবিবার ইরানের উত্তর-পশ্চিম পার্বত্য অঞ্চলের জোলফায় ভেঙে পড়ে কপ্টার। আজারবাইজান সীমান্ত থেকে ফেরার পথে রইসির কপ্টার দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। ইরানের সরকারি টিভি জানিয়েছে, দুর্ঘটনায় কারও বেঁচে থাকার সম্ভাবনা আর নেই। 

জানা গিয়েছে, রইসি-সহ ৯ জন কপ্টারে ছিলেন। সকলেরই মৃত্যু হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। দুর্ঘটনার পর রবিবার রাতভত্রর তল্লাশি চালানো হয়। প্রবল ঠান্ডা এবং কুয়াশার কারণে উদ্ধারকাজে বেগ পেতে হয়েছিল। 
উদ্ধার অভিযানে ইরানের ড্রোন পাঠানো হয়েছিল। একটি জ্বলন্ত জায়গা চিহ্নিত করা হয়েছে। 

উদ্ধারকাজে সাহায্য করেছে তুরষ্ক এবং রাশিয়াও। বিশেষ বিমান এবং ৫০ জন দক্ষ উদ্ধারকারীকে দুর্ঘটনাস্থলে পাঠানোর পরিকল্পনা করেছে তারা। আর্মেনিয়া থেকে ২টি বিশেষ রুশ কপ্টার পাঠানো হবে। 

রবিবার জানা গিয়েছিল, পর্বতের গায়ে ধাক্কা লেগে ভেঙে পড়েছে ইরানের প্রেসিডেন্টের কপ্টার। জানানো হয়েছিল, 'হার্ড ল্যান্ডিং' হয়েছে। অর্থাৎ, অবতরণের সময় বিপত্তি। প্রবল বৃষ্টি এবং কুয়াশার কারণে এই পরিস্থিতি তৈরি হয়। জোরকদমে উদ্ধারকাজ চালানো হয়েছিল। সোমবার ইরানের সরকারি সংবাদমাধ্যম থেকে জানানো হল, দুর্ঘটনায় কেউ বেঁচে নেই। 

জানা গিয়েছে, ইরানের অধিকাংশ কপ্টার এবং বিমান পুরনো। ইরানের সেনা যে যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে, তা ১৯৭৯ সালে সে দেশে ইসলামিক বিপ্লবের আগে ব্যবহার করা হত। অতীতেও আকাশপথে দুর্ঘটনায় সে দেশে অনেকের মৃত্যু হয়েছে। 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement