Advertisement

কীভাবে সম্পর্ক টিকিয়ে রাখবেন? ছেলেদের টিউশন দিয়ে ঘণ্টায় ৩০ হাজার কামাচ্ছেন যুবতী

পেশায় মডেল সেই যুবতী ২০০৬ সাল থেকে এই টিউশন দিচ্ছেন। সেই সময় তিনি লন্ডনের একটি ক্লাবে বসে ছিলেন। সেখান থেকেই তাঁর জীবন বদলে যায়। সেই তখন থেকেই এই টিউশনি দিয়ে আসছেন। কী কী টিপস দেন তিনি? জানুন।

ছবিটি প্রতীকী
Aajtak Bangla
  • লন্ডন ,
  • 15 Feb 2022,
  • अपडेटेड 11:38 PM IST
  • অনেক চেষ্টা করেও প্রেমের সম্পর্কে জড়াতে পারছেন না?
  • সম্পর্ক টিকছে না
  • তাই ছেলেদের টিপস দিচ্ছেন এই যুবতী

Dating Tution industry, Relationship Coaching: অনেক চেষ্টা করেও প্রেমের সম্পর্কে জড়াতে পারছেন না? সম্পর্ক টিকছে না ? অথবা পছন্দের মানুষটিকে মনের কথা বলতে ভয় করছেন? এই সব সমস্যা নিয়ে রীতিমতো টিউশন দিচ্ছেন এক যুবতী। আর সেই টিউশন দিয়ে তিনি ঘণ্টায় রোজগার করছেন প্রায় ৩০ লক্ষ টাকা। 

পেশায় মডেল সেই যুবতী ২০০৬ সাল থেকে এই টিউশন দিচ্ছেন। সেই সময় তিনি লন্ডনের একটি ক্লাবে বসে ছিলেন। সেখান থেকেই তাঁর জীবন বদলে যায়। সেই তখন থেকেই এই টিউশনি দিয়ে আসছেন।

আরও পড়ুন : 'গরুপাচারকাণ্ডের এনামুলকে চিনি না', CBI জেরা শেষে দেব

 

'দ্য সান'-এর এক প্রতিবেদনে প্রকাশ, ওই মহিলার নাম কেজিয়া নোবেল। তিনি একজন ডেটিং বিশেষজ্ঞ। মাত্র ১৫ বছর বয়সে স্কুল ছেড়ে দেন। অনেক সময় কোচিং দিতে গিয়ে এমন সুযোগও এসেছে যে ছেলেরা শুধু ডেট করতে চেয়েছে। কোচিং ক্লাসেও তাঁর সঙ্গে অনেকেই সম্পর্কে জড়ানোর চেষ্টা করেছেন। তবে তাতে তেমন আমল দেননি কেজিয়া নোবেল। 

কীভাবে এই কেরিয়ার শুরু করলেন? 

কেজিয়া জানিয়েছেন, তিনি ২০০৬ সালে লন্ডনের একটি বারে বসেছিলেন। তখন তাঁর বয়স ২৫ বছর। সেখানে একজন লোক তাঁর কাছে আসেন। সেই ভদ্রলোক আসলে বুটক্যাম্প চালাতেন। সেখানে পুরুষদের শেখানো হত কীভাবে মেয়েদের সামনে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে কথা বলতে হয়। সেই থেকে কেজিয়াও এই পেশায় প্রবেশ করেন। 

আরও পড়ুন : SSC গ্রুপ ডি মামলায় CBI-কে অনুসন্ধানের নির্দেশ

কেজিয়ার বয়স এখন ৪১ বছর। তিনি জানান, প্রতি সপ্তাহে তিনি ক্লাস করান। যুবতীদের সামনে ছেলেরা কীভাবে কথা  বছর বয়সী মহিলাদের সামনে কথা বলার অভ্যাস করেন।

Advertisement

কেজিয়ার সঙ্গে এখন ২৫ জন কর্মী কাজ করেন। যাঁরা বিভিন্ন ডেটিং ওয়ার্কশপ পরিচালনা করে থাকেন। এখনও পর্যন্ত, কেজিয়া  ১০ কোটি টাকারও বেশি আয় করেছেন। কেজিয়া বলেন, 'আমার বই, ডিভিডি, ভিডিও ডাউনলোড থেকে ১০ কোটি টাকারও বেশি আয় হয়েছে। একই সঙ্গে এক ঘণ্টা কোচিং দিয়ে আমি ৩০ হাজার টাকা আয় করি।' 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement