ইজরায়েলে যে ইরান হামলা করবে, তা আগেই জানত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এমনটাই দাবি করলেন ইরানের বিদেশমন্ত্রী। তাঁর কথায়, 'হামলার ৭২ ঘণ্টা আগে নোটিশ পাঠানো হয়েছিল।' কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দাবি, এমন কোনও নোটিশ আসেনি।
মারের পাল্টা মার। বদলা, প্রতিশোধের এক বিপজ্জনক খেলায় মেতে উঠেছে ইরান ও ইজরায়েল। আর তার ফলে চরম উদ্বেগে মধ্যপ্রাচ্যের সাধারণ মানুষ। গত ১৩ এপ্রিল, শনিবার সিরিয়ায় ইরানের দূতাবাস প্রাঙ্গনে ইজরায়েল হামলা চালায়। মৃত্যু হয় ইরানের এক কূটনীতিবিদের। এরপরেই পাল্টা হামলার হুঁশিয়ারি দেয় ইরান। সেই মতোই ইজরায়েলের উপর ব্যাপক ড্রোন ও ক্ষেপনাস্ত্র হামলা চালায়। যদিও অত্যাধুনিক প্রতিরক্ষা প্রযুক্তির দৌলতে অনেকটাই আক্রমণ রুখে দিয়েছে ইজরায়েল।
ইরানের বিদেশমন্ত্রী হোসেইন আমিরাবদুল্লাহিয়ানের দাবি, ইরান প্রতিবেশী দেশগুলিকে এবং ইজরায়েলের মিত্র দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার ৭২ ঘন্টা আগে নোটিশ দিয়েছিল। কিন্তু, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসনের এক ঊর্ধ্বতন আধিকারিক সেটি অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, 'ওয়াশিংটন এ ধরনের কোনো সতর্কতা পায়নি।'