scorecardresearch
 

Dada Saheb Phalke Award: 'লাভ ইন টোকিও' থেকে 'ক্যারাভ্যান', দাদা সাহেব ফালকে আশা পারেখের

Asha Parekh: ১৯৫৯ সালে আশা পারেখ বলিউডে ডেবিউ করেন। 'দিল দে কে দেখো' ছবিতে আশা পারেখকে প্রথবার দেখা যায়। হিরো ছিলেন শামি কাপুর।  ভারত সরকারের পদ্মশ্রী সম্মানেও সম্মানিত হয়েছেন আশা। ষাট-সত্তরের দশকের জনপ্রিয় অভিনেত্রী তিনি। 

Advertisement
আশা পারেখ আশা পারেখ

ভারতীয় চলচ্চিত্রে সর্বোচ্চ সম্মান দাদা সাহেব ফালকে পুরস্কার (Dadasaheb Phalke award) পাচ্ছেন প্রবীণ অভিনেত্রী আশা পারেখ (Asha Parekh)। আজ অর্থাত্‍ মঙ্গলবার ঘোষণা করলেন কেন্দ্রীয় তথ্য-সম্প্রচার মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর। ৭৯ বছর বয়সী আশা পারেখের জনপ্রিয় সিনেমাগুলির মধ্যে অন্যতম 'দিল দে কে দেখো', 'কাটি পতঙ্গ', 'তিসরি মঞ্জিল', 'ক্যারাভ্যান'। ভারতীয় সিনেমার সবচেয়ে প্রভাবশালী অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম।  ৩০ সেপ্টেম্বর তাঁর হাতে তুলে দেওয়া হবে এই পুরস্কার।

১৯৫৯ সালে আশা পারেখ বলিউডে ডেবিউ করেন। 'দিল দে কে দেখো' ছবিতে আশা পারেখকে প্রথবার দেখা যায়। হিরো ছিলেন শামি কাপুর।  ভারত সরকারের পদ্মশ্রী সম্মানেও সম্মানিত হয়েছেন আশা। ষাট-সত্তরের দশকের জনপ্রিয় অভিনেত্রী তিনি। 

ষাটের দশকের একাধিক ছবিতে আশা পারেখের অভিনয় মুগ্ধ করেছে দর্শকদের। ১৯৯৫ সালে অভিনয় জীবন থেকে অবসর নেন আশা পারেখ।  ১৯৯২ সালে পদ্মশ্রী পুরস্কার পান তিনি। ১৯৯৯ সালে শেষবার '‌সর আঁখো পর'‌ ছবিতে দেখা গিয়েছিল আশা পারেখকে। আশা পারেখ অভিনয় জীবনে পা রাখেন শিশুশিল্পী হিসেবে। তাঁর নাচ দেখেছিলেন বিমল রায়। এরপরেই নিজের 'বাপ বেটি' ছবিতে শিশুশিল্পী হিসেবে অভিনয় করার সুযোগ দেন আশাকে। তবে বিমল রায়ের ছবিতে নয়, আশার ফিল্মে হাতেখড়ি তারও আগে, ১৯৫২ সালে ‘আসমান’ ছবিতে বেবি আশা পারেখ নামে।

১৯৫৯ সালে বিজয় ভাটের ‘গুঞ্জ উঠি শেহনাই’ থেকে বাদ পড়েন আশা। প্রথমে তাঁকে নায়িকা হিসেবে ভাবা হলেও আশার চেহারা মনে ধরেনি পরিচালকের। কিছুটা ষড়যন্ত্রের শিকারও হয়েছিলেন। কিন্তু সে বছরই ‘দিল দেকে দেখো’ ছবির মাধ্যমে বলিউডে ফেরে অপ্রতিরোধ্য আশা। 

   

Advertisement