scorecardresearch
 

Jaya kishori: নাচই প্রথম ভালোবাসা জয়া কিশোরীর, অডিশন দিয়েছিলেন 'বুগি উগি'-তে, ভিডিও

Jaya kishori: মোটিভেশনল স্পিকার ও কথাবাচক জয়া কিশোরী সোশ্যাল মিডিয়ায় অত্যন্ত জনপ্রিয়। ভার্চুয়াল ওয়ার্ল্ডে এই নাম খুবই পরিচিত। জয়া কিশোরী তাঁর অনুপ্রাণিত ভিডিওর মাধ্যমে সবসময় চর্চায় থাকেন। ২৮ বছরের জয়া কিশোরীর ভক্তসংখ্যা নেহাত কম নয়। তাঁর কথা শুনে বহু মানুষ অনুপ্রেরণা পেয়ে থাকেন।

Advertisement
জয়া কিশোরী জয়া কিশোরী
হাইলাইটস
  • মোটিভেশনল স্পিকার ও কথাবাচক জয়া কিশোরী সোশ্যাল মিডিয়ায় অত্যন্ত জনপ্রিয়।

মোটিভেশনল স্পিকার ও কথাবাচক জয়া কিশোরী সোশ্যাল মিডিয়ায় অত্যন্ত জনপ্রিয়। ভার্চুয়াল ওয়ার্ল্ডে এই নাম খুবই পরিচিত। জয়া কিশোরী তাঁর অনুপ্রাণিত ভিডিওর মাধ্যমে সবসময় চর্চায় থাকেন। ২৮ বছরের জয়া কিশোরীর ভক্তসংখ্যা নেহাত কম নয়। তাঁর কথা শুনে বহু মানুষ অনুপ্রেরণা পেয়ে থাকেন। কিন্তু এটা নিশ্চয়ই আপনি জানেন না যে জয়া কিশোরী দারুণ ভাল নৃত্যশিল্পী। শুধু তাই নয়, তিনি শিশুদের জনপ্রিয় ডান্স রিয়্যালিটি শো 'বুগি উগি'-তে বহু বছর আগে যোগ দিয়েছিলেন। 

'বুগি উগি'-তে জয়া কিশোরী
জয়া কিশোরীর সেই অডিশনের ভিডিও সামনে এসেছে। এই ভিডিওতে ১১ বছরের জয়া কিশোরীকে ক্লাসিক্যাল ডান্স করতে দেখা গিয়েছে। ভিডিওর শুরুতে জয়া জানান যে তিনি কলকাতা থেকে এসেছে। তাঁর সবচেয়ে বড় স্বপ্নই ছিল যে এই শো জেতার পর তিনি মুম্বই গিয়ে গণপতি বাপ্পার দর্শন করবে। এরপর জয়া কিশোরী স্টেজে জবরদস্ত পারফর্ম করে, যেটা দেখে  এই শোয়ের বিচারক জাভেদ জাফরি, নাভেদ জাফরি ও রবি বহেল খুব প্রশংসা করে জয়া কিশোরীর। 

গানও শোনান জয়া
এই শো-তে বিচারক জাভেদ জাফরির সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে জয়া কিশোরী জানান যে তাঁর নাম জয়া শর্মা। সে কলকাতা থেকে এসেছে। ১০ বছর বয়স থেকে জয়া ক্লাসিক্যাল ডান্স শিখছে। জয়া ২ বছর বয়স থেকে নাচ শিখছেন। জয়া জানান যে সে গানও গাইতে পারে। কিশোরী জয়ার সেই কথা শুনে বিচারকেরা খুব খুশি হন। জয়া তার মা-বাবা ও বিচারকদের অনুরোধে কৃষ্ণ ও রাধার ওপর হোলি উৎসবে তৈরি একটি ভজন শোনায়। বিচারকেরা ছোট্ট জয়ার গান শুনে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলেন। 

আরও পড়ুন

নাচ জয়ার প্রথম ভালোবাসা
কিছু বছর আগে দ্য লল্লনটপ-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জয়া জানিয়েছিলেন যে নাচ তাঁর প্রথম ভালোবাসা। তিনি এও জানিয়েছিলেন যে আজও নাচ তাঁর খুবই প্রিয়। জয়া জানিয়েছিলেন যে পড়াশোনা করতে তাঁর অতটা ভাল না লাগলেও শনি-রবিবার করে জয়া কত্থক শিখতে যেতেন, যেটা তাঁর খুবই প্রিয় ছিল। জয়া বেশ কিছু স্টেজ পারফর্মও করেছেন। বুগী বুগী-তে জয়া তাঁর সেরা পারফর্ম্যান্স দিয়েছিলেন। তবে এখন আর নাচ নয়, বরং মানুষকে মোটিভেশনল কথা শুনিয়েই তিনি খুশি হন। জয়া কিশোরীর কথা শোনার পর যে কোনও মানুষ অনুপ্রাণিত হবেন। 

Advertisement

Advertisement