scorecardresearch
 

পাওনা টাকা নিয়ে বচসা, মালদায় একই পরিবারের ৩ জনকে কোপ প্রতিবেশীর

পাওনা টাকা দিতে দেরি হয় একই পরিবারের তিন জনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুনের চেষ্টার অভিযোগ প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার রাতে মালদা জেলার কালিয়াচক থানার বাবুহাট এলাকায়। আক্রান্তরা চিকিৎসাধীন মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।

Advertisement
হাসপাতালে ভর্তি আহত হাসপাতালে ভর্তি আহত
হাইলাইটস
  • পাওনা টাকা নিয়ে বচসা
  • মালদায় একই পরিবারের ৩ জনকে কোপ প্রতিবেশীর
  • তদন্ত শুরু পুলিশের

পাওনা টাকা দিতে দেরি হয় একই পরিবারের তিন জনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুনের চেষ্টার অভিযোগ প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার রাতে মালদা জেলার কালিয়াচক থানার বাবুহাট এলাকায়। আক্রান্তরা চিকিৎসাধীন মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। আক্রান্তরা হলেন রতন ঘোষ বয়স। তাঁর দুই ছেলে কৃষ্ণ ঘোষ বয়স। ও সুশান্ত ঘোষ বয়স বছর। অভিযুক্তরা হলেন সন্টু মন্ডল, সাগর মন্ডল, বঙ্কু মন্ডল, কৌশিক মন্ডল, বাপি মন্ডল সহ মোট সাতজন। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কালিয়াচক থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে কালিয়াচক থানার পুলিশ। 

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বিগত পাঁচ মাস আগে রতন ঘোষের ছেলে সুশান্ত ঘোষ স্থানীয় সন্টু মন্ডল এর কাছ থেকে পাঁচ হাজার টাকা ধার নিয়েছিলেন। সেই টাকার অনেকটায় সুদ  দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ। বাকি টাকা দিতে না পারায় শুরু হয় গন্ডগোল। অভিযোগ, প্রথমে সুশান্ত ঘোষকে বেধড়ক মারধর করে অভিযুক্তরা। এই খবর পেয়ে বাবা রতন ঘোষ ও ভাই কৃষ্ণ ঘোষ বাঁচাতে যায়। অভিযোগ, তখনই তাঁদের ওপর ধারালো অস্ত্র দিয়ে হামলা হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যায় কালিয়াচক থানার পুলিশ। আক্রান্তদেরকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় কালিয়াচক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে অবস্থার অবনতি হলে রাতে মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন রতন ঘোষ ও তার দুই ছেলে। শুধু পাওনা টাকা নিয়ে গণ্ডগোল, না এর পেছনে অন্য কোনো কারণ রয়েছে, তদন্ত শুরু করেছে কালিয়াচক থানার পুলিশ।

ইতিমধ্যে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। তবে ঘটনার জেরে গোটা এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে। একই পরিবারের তিন জনের উপর এমন হামলায় স্বাভাবিক ভাবেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। এখনও পর্যন্ত পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করেনি। 

Advertisement

Advertisement