scorecardresearch
 

সাড়ে ৪ মাস পর মর্গ থেকে বেরোল অভিজিতের দেহ, আজই শেষকৃত্য

দেহ নিয়ে একাধিক অভিযোগ এবং বিতর্কের জেরে প্রায় সাড়ে চার মাস ধরে নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের (Nil Ratan Sarkar Medical College and Hospital) মর্গে সংরক্ষণ করে রাখা ছিল অভিজিত সরকারের মৃতদেহটি। দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের পর অবশেষে মৃতের ময়নাতদন্ত এবং ডিএনএ টেস্টের রিপোর্ট তুলে দেওয়া হয় পরিবারের হাতে। এরপরই দেহ সৎকারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। 

Advertisement
শববাহী গাড়িতে অভিজিত সরকারের মৃতদেহ শববাহী গাড়িতে অভিজিত সরকারের মৃতদেহ
হাইলাইটস
  • ভোটের ফলাফলের দিন নিহত অভিজিত সরকার
  • আজ মর্গ থেকে বেরোল মৃতদেহ
  • কেওড়াতলা মহাশ্মশানে শেষকৃত্য

প্রায় সাড়ে চার মাসের মাথায় হাসপাতালের মর্গ থেকে বেরোলো বিধানসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশের দিন নিহত বিজেপি কর্মী অভিজিত সরকারের (Avijit Sarkar) মৃতদেহ। আজই কেওড়াতলা মহাশ্মশানে অভিজিতের শেষকৃত্য। দেহ নিয়ে একাধিক অভিযোগ এবং বিতর্কের জেরে প্রায় সাড়ে চার মাস ধরে নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের (Nil Ratan Sarkar Medical College and Hospital) মর্গে সংরক্ষণ করে রাখা ছিল তাঁর মৃতদেহটি। দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের পর অবশেষে মৃতের ময়নাতদন্ত এবং ডিএনএ টেস্টের রিপোর্ট তুলে দেওয়া হয় পরিবারের হাতে। এরপরই দেহ সৎকারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। 

বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে হাসপাতালের মর্গ থেকে বের করা হয় অভিজিতের মৃতদেহ। হাসপাতাল থেকে মৃতদেহ নিয়ে যাওয়া হয় ৬ নম্বর মুরলীধর সেন লেনে রাজ্য বিজেপির (BJP) সদর দফতরে। সেখান থেকে নিহত বিজেপি কর্মীর দেহ নিয়ে যাওয়া হবে নারকেলডাঙ্গায় তাঁর নিজের বাড়িতে। সেখানে তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাবেন পরিবার-পরিজন ও প্রতিবেশীরা। তারপর দেহ নিয়ে যাওয়া হবে কেওড়াতলা মহাশ্মশানের উদ্দেশ্যে। সেখানেই শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে নিহত বিজেপি কর্মী অভিজিৎ সরকারের। 

প্রসঙ্গত, গত ২ মে বিধানসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশের দিনই বিজেপি কর্মী অভিজিত সরকারকে পিটিয়ে খুন করা হয় বলে অভিযোগ। সেই ঘটনায় ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে সিবিআই (CBI)। মৃত্যুর কিছুক্ষণ আগেও ফেসবুকে লাইভ (Facebook Live) ভিডিও করেছিলেন তিনি। সেই ভিডিওতে রাজ্যের শাসকদলের বিরুদ্ধে একরাশ ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন অভিজিত। কয়েকজন তৃণমূল নেতা কর্মীর নামও উল্লেখ করেন তিনি। অভিজিতের সেই ফোনটি বাজেয়াপ্ত করে তদন্তকারী সংস্থা। দোষীদের চিহ্নিত করতে সেই ভিডিওটি বিশেষভাবে কাজে লাগতে পারে বলেই মনে করছে সিবিআই।


 

Advertisement
Advertisement