scorecardresearch
 

খয়রাশোলে BJP-র বুথ সভাপতির হাত-পা বাঁধা ঝুলন্ত দেহ, মেরে ঝোলানর অভিযোগ

মঙ্গলবার সকালে ইন্দ্রজিৎ সূত্রধরের দেহটি দেখতে পান গ্রামবাসীরা। হজরতপুর গ্রামের বাইরে হিংলো নদীর পাশে একটি মন্দিরের কাছে পরিত্যক্ত বাড়ির মধ্যে গলায় গামছা দিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় ছিল ইন্দ্রজিতে দেহ। মৃতদেহের মুখ বাঁধা ছিল সাদা রুমাল দিয়ে। পাস্টিকের তার দিয়ে বাঁধা ছিল দুই হাত এবং দুটি পা বাঁধা ছিল জামা দিয়ে। হাঁটু মোড়া অনস্থায় ঝুলছিল দেহটি।

Advertisement
প্রতীকী ছবি প্রতীকী ছবি
হাইলাইটস
  • বিজেপির বুথ সভাপতির দেহ উদ্ধার
  • মেরে ঝুলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ
  • তদন্তে খয়রাশোল থানার পুলিশ

হাত-পা বাঁধা অবস্থায় বিজেপির বুথ সভাপতির মৃতদেহ উদ্ধারকে ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়াল বীরভূমের খয়রাশোল থানার হজরতপুর গ্রামে। নিহত বুথ সভাপতির নাম ইন্দ্রজিৎ সূত্রধর। ওই গ্রামেই তাঁর বাড়ি বল জানা যাচ্ছে। তাঁকে খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ বিজেপির জেলা সভাপতির। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। 

কী ভাবে পাওয়া গিয়েছে দেহ?

জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার সকালে ইন্দ্রজিৎ সূত্রধরের দেহটি দেখতে পান গ্রামবাসীরা। হজরতপুর গ্রামের বাইরে হিংলো নদীর পাশে একটি মন্দিরের কাছে পরিত্যক্ত বাড়ির মধ্যে গলায় গামছা দিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় ছিল ইন্দ্রজিতে দেহ। মৃতদেহের মুখ বাঁধা ছিল সাদা রুমাল দিয়ে। পাস্টিকের তার দিয়ে বাঁধা ছিল দুই হাত এবং দুটি পা বাঁধা ছিল জামা দিয়ে। হাঁটু মোড়া অনস্থায় ঝুলছিল দেহটি। 

দেহটি নজরে আসতেই চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে গোটা এলাকায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় খয়রাশোল থানার পুলিশ। দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিউড়ি সদর হাসপাতালে পাঠান হয়। তাঁকে খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ মৃতের পরিবারের। ইতিমধ্যেই ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিশ। 

এলাকাছাড়া ছিলেন ইন্দ্রজিৎ

এদিকে এই ঘটনায় শুরু হয়ে গিয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতোর। স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্বের অভিযোগ, ইন্দ্রজিৎ দলের বুথ সভাপতি ছিলেন। গত বিধানসভা ভোটে তিনি সক্রিয়ভাবে বিজেপির হয়ে কাজ করেছিলেন। ভোটের ফল প্রকাশের পর থেকেই এলাকাছাড়া ছিলেন তিনি। এই বিষয়ে বিজেপির জেলা সভাপতি ধ্রুব সাহা বলেন, ইন্দ্রজিৎ বিজেপির বুথ সভাপতি ছিলেন। তাঁকে খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। একই কায়দায় গোটা রাজ্যজুড়ে বিজেপি নেতা কর্মীদের হত্যা করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি। 

আরও পড়ুনসাংসদ হয়েই কাজ করবেন বাবুল, তবু প্রশ্ন উন্নয়নে  

Advertisement

 

Advertisement