scorecardresearch
 

ছোড়া হল নিউজ পেপার-অপেক্ষা-কেউ বেরলো না, তারপরেই ডাকাতি গাজিয়াবাদে

রবীন্দ্র কুমার বনসাল জানাচ্ছেন, "আমরা ফিরে এসে দেখলাম বাড়ির মূল দরজা খোলা এবং সামনে একটি লোহার জালের দরজাও আংশিক খোলা। বাড়ির বাইরে ফাঁকা জায়গায় একটা খবরের কাগজও পড়ে ছিল। ঘর ভাঙচুর করে ডাকাতেরা নগদ টাকা ছাড়াও সোনা-রুপোর গয়না নিয়ে চম্পট দিয়েছে। সব মিলিয়ে প্রায় ১০ লক্ষের মতো ক্ষতি হয়েছে বলে আমরা অনুমান করছি।" 

Advertisement
প্রতীকী ছবি প্রতীকী ছবি
হাইলাইটস
  • সংবাদপত্র ছুঁড়ে ডাকাতি
  • প্রায় ১০ লক্ষ টাকার লুঠ
  • গাজিয়াবাদে ব্যাপক চাঞ্চল্য

অভিনব ডাকাতির ঘটনা ঘটল গাজিয়াবাদে। বাড়িতে সংবাদপত্র ফেলে তারপর ঘটলো ডাকাতির ঘটনা। নগদ ও গয়না মিলিয়ে প্রায় ১০ লক্ষ টাকার ডাকাতি হয়েছে বলে অভিযোগ। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে কবি নগর থানার পুলিশ। 

জানা গিয়েছে, গাজিয়াবাদের অবন্তিকা ফেজ ২-এর বাসিন্দা রবীন্দ্র কুমার বনশন গত ২৯ অক্টোবর তাঁর পরিবারকে নিয়ে বৈষ্ণদেবী বেড়াতে যান। তাঁরা ফিরে এসে দেখেন বাড়ির দরজা খোলা এবং সোনা-রুপোর গয়না, নগদ টাকা লুঠ করা হয়েছে। 

এই প্রসঙ্গে রবীন্দ্র কুমার বনসাল জানাচ্ছেন, "আমরা ফিরে এসে দেখলাম বাড়ির মূল দরজা খোলা এবং সামনে একটি লোহার জালের দরজাও আংশিক খোলা। বাড়ির বাইরে ফাঁকা জায়গায় একটা খবরের কাগজও পড়ে ছিল। ঘর ভাঙচুর করে ডাকাতেরা নগদ টাকা ছাড়াও সোনা-রুপোর গয়না নিয়ে চম্পট দিয়েছে। সব মিলিয়ে প্রায় ১০ লক্ষের মতো ক্ষতি হয়েছে বলে আমরা অনুমান করছি।" 

সবচেয়ে অবাক করা বিষয় ওই পরিবারের কোনও সংবাদ পত্রের সাবসক্রিপশান করা নেই। এই প্রসঙ্গে রবীন্দ্র কুমার বনসাল আরও বলেন, বাড়িতে কেউ আছে কি না তা যাচাই করাই চোরদের মোডাস অপারেন্ডি বলে মনে হচ্ছে। আমরা যে সংবাদপত্রটি পেয়েছি সেটি ২৯ অক্টোবরের। এটি যেখানে ফেলা হয়েছিল সেখানেই পড়ে ছিল এবং তাতেই চোরেরা জানতে পারে যে বাড়িতে কেউ নেই।" ঘটনায় এফআইআর দায়ের করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। 

Advertisement