scorecardresearch
 

Mumbai Drug Case : শাহরুখ-পুত্র আরিয়ানকে আরও কতদিন জেলে থাকতে হবে ?

Mumbai Drug Case: আরিয়ান খান (Aryan Khan)-এর আইনজীবী সতীশ মানশিণ্ডে আশা করেছিলেন, মুম্বইয়ের এসপ্ল্যানেড ম্য়াজিস্ট্রেট আদালত তার জামিন মঞ্জুর করবে। ওই আদালতই তাকে বিচারবিভাগীয় হেফজতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল।

Advertisement
শাহরুখ খানের ছেলে আরিয়ান খান শাহরুখ খানের ছেলে আরিয়ান খান
হাইলাইটস
  • শাহরুখ খানের ছেলে আরিয়ান খানের জন্য ভাল খবর নেই বলা যেতে পারে
  • আগামী সপ্তাহের আগে তার ছাড়া পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে কিনা, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে
  • আপাতত উইকএন্ডে বাড়ি ফেরার সম্ভাবনা নেই

Mumbai Drug Case: শাহরুখ খানের ছেলে আরিয়ান খান (Shahrukh Khan's Son Aryan Khan)-এর জন্য ভাল খবর নেই বলা যেতে পারে। আগামী সপ্তাহের আগে তার ছাড়া পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে কিনা, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। 

উইকএন্ড জেলেই
আরিয়ান খানের আইনজীবী সতীশ মানশিণ্ডে আশা করেছিলেন, মুম্বইয়ের এসপ্ল্যানেড ম্য়াজিস্ট্রেট আদালত তার জামিন মঞ্জুর করবে। ওই আদালতই তাকে বিচারবিভাগীয় হেফজতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল। ভাবা হয়েছিল এদিন সে আর্থার জেল থেকে বেরোতে পারবে। তবে সেই আশা পূরণ হয়নি। ফলে তার উইকঅন্ড কাটতে চলেছে জেলেই।

সোমবার আবেদন
অক্টোবরের ৯ তারিখ সপ্তাহের দ্বিতীয় শনিবার। আর পরের দিন, মানে অক্টোবরের ১০ তারিখ হল রবিবার। মুম্বই নগর দায়রা আদালত বন্ধ থাকে। আর তাই আরিয়ানকে জামিনের আবেদন করতে হবে সেই সোমবার। তার আগে আর কোনও উপায় নেই। এনডিপিএস আদালতে জামিনের আবেদন করা যেতে পারে।

তার মানে উইকঅন্ড কাটাতে হবে গারদেই। তাকে থাকতে হবে আর্থার রোড জেলে। কোভিড প্রোটোকল মেনে তাকে কোয়ারান্টিন সেলে রাখা হয়েছে। সেই প্রব শেষ হলে তাকে প্রিজন সেলে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।

আদালত জানিয়ে দিয়েছিল, তার জামিন মঞ্জুর করা যাবে না। জামিনের মামলার শুনানি চলছে। এনসিবি আরিয়ান-সহ সাতজনকে জেলে রেখেছিল। যেহেতু তাদের করোনা পরীক্ষার ফল নেগেটিভ এসেছিল।

ক্রুজ থেকে
মুম্বই থেকে গোয়া সফরকারী ক্রুজে তল্লাশি চালানোর পর শাহরুখ খানের ছেলে আরিয়ান খানকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। ২ অক্টোবর গভীর রাত পর্যন্ত সেখানে অভিযান চলে। সেখানে তিনি কেন ছিলেন, তা জানতে চাওয়া হয়। পরে গ্রেফতার করা হয়। 

কী কী উদ্বার হয়েছে
এনসিবি সূত্রে খবর, সেখান থেকে উদ্ধার হয়েছে কোকেন, হাশিস, এমডিএমএ। কোরডেলিয়া লাইনারের এক ক্রজ ছিল সেটি। সেটি আসছিল মুম্বইয়ের দিকে।

Advertisement

যাত্রী সেজে হাজির
আগাম খবর ছিল, সেখানে এমন কিছু হতে পারে। তাই গোপন অভিযান চালায় এসিবি। নেতৃত্বে ছিলেন এনসিবির আঞ্চলিক অধিকর্তা সমীর ওয়াংখড়ে। তাঁরা সেখানে যাত্রীর বেশে গিয়েছিলেন।

মুম্বই ছাড়তেই
ক্রুজে রেভ পার্টি শুরু হয় তা মুম্বই ছাড়তেই। যখন সেটা মাঝ দরিয়ায় ছিল, শুরু হয়ে যায় ড্রাগের নেশা। তৎপর হয়ে ওঠেন এসিবি-র আধিকারিকরা। মাদক নেওয়ার অপরাধে বেশ কয়েকজনকে আটক করা হয়। ধৃতরা খোলাখুলি অবৈধ মাদক নিচ্ছিল।

 

Advertisement