scorecardresearch
 

ব্যান্ডেলে ধৃত ৬ বাংলাদেশীর পুলিশ হেফাজত, এখনও অধরা মূল অভিযুক্ত

ব্যান্ডেলের গ্রিন পার্ক এলাকারই একটি আবাসনের ৩ তলায় থাকত ওই বাংলাদেশীরা। আকাশ দাস নামে জনৈক এক ব্যক্তিই বছর খানেক আগে ওই ফ্ল্যাটটি কিনেছিল। ওই ফ্ল্যাটে বাকি যারা থাকত তাদের নিজের ভাই বলে পরিচয় দিয়েছিল আকাশ।

Advertisement
এই আবাসনেই থাকত বাংলাদেশীরা এই আবাসনেই থাকত বাংলাদেশীরা
হাইলাইটস
  • ভুয়ো পরিচয় পত্রসহ ধৃত ৬ বাংলাদেশী
  • ধৃতদের ৭ দিনের পুলিশ হেফাজত
  • প্রধান অভিযুক্ত আকাশ দাস পলাতক

হুগলির ব্যান্ডেলে ভুয়ো পরিচয় পত্রসহ বাংলাদেশী গ্রেফতারের ঘটনায় মূল অভিযুক্ত আকাশ দাস এখনও পুলিসের নাগালের বাইরে। ঘটনায় রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে ব্য়ান্ডেলের গ্রিন পার্ক এলাকায়। ধৃত ৬ জনকে ৭ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে চুঁচুড়া আদালত। 

জানা গিয়েছে, ব্যান্ডেলের গ্রিন পার্ক এলাকারই একটি আবাসনের ৩ তলায় থাকত ওই বাংলাদেশীরা। আকাশ দাস নামে জনৈক এক ব্যক্তিই বছর খানেক আগে ওই ফ্ল্যাটটি কিনেছিল। ওই ফ্ল্যাটে বাকি যারা থাকত তাদের নিজের ভাই বলে পরিচয় দিয়েছিল আকাশ।

এই ফ্ল্যাটে থাকত বাংলাদেশীরা
এই ফ্ল্যাটে থাকত বাংলাদেশীরা

এই প্রসঙ্গে আবাসনের মালিক সঞ্জীব কুণ্ডু বলেন, "আকাশ আবাসনের তিনতলার ওই ফ্ল্যাটটি কেনার সময় যে কাগজপত্র দিয়েছিল তাতে সে হালিশহরের বাসিন্দা বলে জানতাম। কিন্তু কিছুদিন পর থেকেই ওই ফ্ল্যাটে আরও জনা কয়েক যুবক থাকতে শুরু করে। আকাশ তাঁদের ভাই বলে পরিচয় দিয়েছিল। এর বেশি কিছু জানি না। তবে এখন দেখছি ফ্ল্যাট বিক্রির ক্ষেত্রে আরও সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।"

এই আবাসনেই থাকত বাংলাদেশীরা
এই আবাসনেই থাকত বাংলাদেশীরা

ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে সহআবাসিকদের মধ্যেও। আসাবনের তিনতলায় থাকা অন্যান্য আবাসিকরা জানাচ্ছেন, বেশিরভাগ সময়ই অপরিচিতদের ভিড় থাকতো ওই ফ্ল্যাটে। কিন্তু তারা কাউকে বিরক্ত করত না বলে অন্যান্য আবাসিকরাও কিছু বলতেন না। কিন্তু ভুয়ো কাগজপত্র দেখিয়ে ওই ব্যক্তিরা সেখানে থাকত, একথা জানার পর আতঙ্কে আবাসনের বাকি বাসিন্দারা। ধৃত ব্যক্তিরা কেন ভুয়ো পরিচয়ে ওখানে থাকত তা জানার চেষ্টা করছে পুলিশ। একইসঙ্গে মূল অভিযুক্ত আকাশ দাসের খোঁজেও চলছে তল্লাশি। 

 

Advertisement
Advertisement