সারা দেশ জুড়ে এখন উৎসবের আমেজ। তার মধ্যেই বছরের প্রথম তুষারপাতের অভিজ্ঞতার সাক্ষী থাকল কাশ্মীর উপত্যকা।
সোনমার্গ, দ্রাস, পীর কি গলি, পীরপঞ্জলের মত উঁচু অঞ্চলগুলিতে বরফ পড়েছে। পাশাপাশি আউটার হিমালয়েও তুষারপাত হয়। হিমাঙ্কের নীচে নেমে গিয়েছে তাপমাত্রা।
তবে সমস্যায় পড়েছেন কাশ্মীরবাসীরা। তুষারপাতের কারণে বন্ধ হয়ে পড়ে পীর কি গলির মুঘল রোড। যানবাহন চলাচল ব্যাহত হয়ে পড়ে। তুষারপাতের কারণে পুরোপুরি স্তব্ধ শ্রীনগর- জম্মু হাইওয়ে।
উপত্যকায় বেশ তাড়াতাড়িই শীত এসে গেল। শীতকে আগমণ জানাচ্ছে উপত্যকাবাসীরা। তাদের আশা ভূস্বর্গের নৈসর্গিক সৌন্দর্যের টানে এবার বহু পর্যটকের আগমন হবে কাশ্মীরে। আবার মাথা তুলে দাঁড়াবে পর্যটন শিল্প।
ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে ব্যাপক তুষারপাত হয় উত্তর কাশ্মীরের গুলমার্গ, পেহলগাঁওতে। এবার নভেম্বরেও পুরু বরফের স্তর পড়ে গিয়েছে। অন্যবার তাই শীতের মরশুমে স্কি রিসর্ট, হিল রিসর্টগুলিতে ভিড় উপচে পড়ে কৌতূহলী পর্যটকদের। কিন্তু এবছর করোনা মহামারীর কারণে পর্যটকের আসবেন কিনা তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। তবে ইতিমধ্যেই কাশ্মীররে দরজা পর্যটকরেদর জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। তবে কোভিড বিধি মেনে রয়েছে একাধিক বিধিনিষেধ।