scorecardresearch
 

কয়লাপাচার-কাণ্ড : অভিষেককে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু ED-র

কয়লাপাচার কাণ্ডে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করল ED। এদিন দিল্লির জামনগরের অফিসে যান অভিষেক। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই অভিষেককে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে দিয়েছেন তদন্তকারীরা।

Advertisement
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়
হাইলাইটস
  • কয়লাপাচার কাণ্ডে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় পৌঁছেছেন ED-র অফিসে
  • দিন দিল্লির জামনগরের অফিসে যান অভিষেক
  • সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই অভিষেককে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে দিয়েছেন তদন্তকারীরা

কয়লাপাচার কাণ্ডে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় পৌঁছেছেন ED-র অফিসে। এদিন দিল্লির জামনগরের অফিসে যান অভিষেক। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই অভিষেককে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে দিয়েছেন তদন্তকারীরা। 

তবে কতক্ষণ ধরে অভিষেককে তদন্তকারীরা জিজ্ঞাসাবাদ করবেন বা কোন কোন প্রশ্ন তাঁকে করা হবে এই নিয়ে কোনও তথ্য এখনও সামনে আসেনি। জানা গিয়েছে, কয়লাপাচার কাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত টাকা পয়সা লেনদেন সংক্রান্ত বিষয়ে অভিষেককে জিজ্ঞাসাবাদ করবেন গোয়েন্দারা। গত ১ সেপ্টেম্বর অভিষেকের স্ত্রী রুজিরা নারুলাকেও একইকাণ্ডে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠানো হয়েছিল। তবে সেদিন হাজিরা দেননি রুজিরা।.  

আরও পড়ুন : শুধু বিকিনি পরে এয়ারপোর্টে গটগট করে হেঁটে গেলেন যুবতী, তারপর যা হল

এদিন জামনগরে ED-র অফিসে ঢোকার আগে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, 'যে কোনও তদন্তের মুখোমুখি হতে আমি প্রস্তুত। দেশের সব নাগরিককেই তদন্তে সহযোগিতা করা উচিত। তদন্তের স্বার্থে আমাকে এখানে ডেকে পাঠানো হয়েছে। আমিও সমন পেয়ে এসেছি। যে কোনও তদন্তের মুখোমুখি হতে আমি রাজি। তদন্তকারীরা নিজেদের কাজ করছেন। আমিও সেটাই করছি।' 

তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ নিয়ে তৃণমূলের নম্বর টু বলেন, 'আমি প্রথন দিন থেকেই এই বিষয়ে আমি আমার অবস্থান পরিষ্কার করেছি।' প্রসঙ্গত, রবিবার দিল্লি উড়ে যাওয়ার আগে কলকাতা বিমানবন্দরে অভিষেক এই প্রসঙ্গে বলেছিলেন, 'কেউ বলছে ১০০ কোটি, কেউ বলছে ২০০ কোটি, কেউ বলছে ৫০০ কোটি, কেউ বলছে ১০০০ কোটি। ১০ পয়সার কোনও লেনদেন প্রমাণ করতে পারে বা জনসমক্ষে আনতে পারে, আমার পিছনে ED-CBI লাগাতে হবে না। ফাঁসির মঞ্চ করে বলুন, আমি মৃত্যুবরণ করতে রাজি।' 

আরও পড়ুন : 'ওওও শুভেন্দু, বাঘছাল পরা বিড়াল', কটাক্ষ কুণালের

ED এর এক আধিকারিক জানিয়েছেন, 'বড় ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে, বিভিন্ন ব্যবসার মালিকদের কাছ থেকে তহবিল সংগ্রহ করা হয়েছিল।  সেই সব টাকা কয়লা খনির টাকা পাচারের সঙ্গে জড়িত বলে মনে করা হচ্ছে। পুরো চক্রটি রাজনৈতিক প্রভাবশালীদের দ্বারা পরিচালিত বলে মনে করা হচ্ছে। তার জন্যই এই তদন্ত।'  

Advertisement

Advertisement