scorecardresearch
 
Advertisement

VIDEO: বহু বাধা, তবুও ছেদ পড়েনি পাল বাড়ির পুজোয়

VIDEO: বহু বাধা, তবুও ছেদ পড়েনি পাল বাড়ির পুজোয়

আলোর রোশনাই, নহবতের সুর, শৌখিন যাত্রাপালা, পুতুল নাচ আর কবি গানের আসরে জমজমাট পুজো মণ্ডপ। এলাকার জমিদার দু’হাত ভরে প্রজাদের তুলে দিচ্ছেন নতুন বস্ত্র। হিন্দু, মুসলিম, জাতি-ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকলে পাতপেড়ে পুজোর প্রসাদ খাচ্ছেন। আজ সেই সব ইতিহাস। কাপড়ের সেই ব্যবসা নেই। নেই জমিদারি। নেই সেই সাবেকি আয়োজন। এখন সাধ আর সাধ্যের ফারাকটা ভালো মতোই বোঝেন এঁরা।তবুও এতো সব ‘নেই’ এর মধ্যে ভক্তি আর শ্রদ্ধার মিশ্রণে আছে পুজো। ২৫০ বছর আগে এই পুজো শুরু করেছিলেন চন্দ্রমোহন পাল। আজও নিজেদের মতো করে এখনও মাতৃ আরাধনায় মেতে ওঠেন বাঁকুড়ার ইন্দাসের সোমসার জমিদার বাড়ির বর্তমান সদস্যেরা। দামোদর আর শালী নদীর সঙ্গমস্থলে সমৃদ্ধশালী জনপদ সোমসার। বাঁকুড়ার ইন্দাসের এই গ্রামের পালেরা এক সময় কলকাতায় বিলিতি বস্ত্রের ব্যবসা বাণিজ্য করে ফুলে ফেঁপে উঠেছিলেন। আর সেই সূত্রেই দামোদর তীরবর্তী সোমসার গ্রামে গড়ে উঠেছিল পালেদের সুবিশাল জমিদারি। আর সেই জমিদারির সূত্র ধরেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলেন দেবী দুর্গা। তবে কষ্টের মধ্যেও নানান প্রতিকূলতাকে সঙ্গী করে এখনো পুজো চালিয়ে যাচ্ছেন বংশধরেরা।

Advertisement