scorecardresearch
 

AICTE Guidelines: পুরো ফি মেটাতে চাপ দেওয়া যাবে না পড়ুয়াদের, কলেজগুলিকে AICTE-র নির্দেশ!

AICTE কলেজগুলিকে বলেছে, কোভিড অতিমারির ফলে বহু পরিবার আর্থিক সমস্যায় পড়েছে। অনেকের চাকরি নেই। দারিদ্রে দিন কাটছে বহু পরিবারের। এহেন পরিস্থিতিতে কলেজগুলি গোটা বছর ধরে ৩ বা ৪টি পর্যায়ে ফি নিক ছাত্র-ছাত্রীদের থেকে।

Advertisement
ফাইল ছবি ফাইল ছবি
হাইলাইটস
  • COVID-19 অতিমারির জেরেই এই সিদ্ধান্ত
  • পুরো ফি মেটানোর জন্য জোর না করা
  • ছাত্র-ছাত্রীদের ইন্টারনেটের ব্যবস্থা করে দিতে হবে

চলতি শিক্ষাবর্ষে  ছাত্র-ছাত্রীদের পুরো ফি মেটানোর জন্য জোর না করার জন্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলিকে বলল অল ইন্ডিয়া কাউন্সিল ফর টেকনিক্যাল এডুকেশন (AICTE)। COVID-19 অতিমারির জেরেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে  AICTE।

AICTE কলেজগুলিকে বলেছে, কোভিড অতিমারির ফলে বহু পরিবার আর্থিক সমস্যায় পড়েছে। অনেকের চাকরি নেই। দারিদ্রে দিন কাটছে বহু পরিবারের। এহেন পরিস্থিতিতে কলেজগুলি গোটা বছর ধরে ৩ বা ৪টি পর্যায়ে ফি নিক ছাত্র-ছাত্রীদের থেকে। একই সঙ্গে শিক্ষক ও শিক্ষা কর্মীদের চাকরি থেকে ছাঁটাই না করা কিংবা ইন্টারনেট না থাকায় যে সব ছাত্র-ছাত্রীরা পড়াশোনা করতে পারছে না, তাঁদের বিষয়েও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিকে একগুচ্ছ নির্দেশিকা দিয়েছে AICTE। 

AICTE-র গাইডলাইন বলছে, উচ্চশিক্ষার সব প্রতিষ্ঠানগুলিকে ছাত্র-ছাত্রীদের ইন্টারনেটের ব্যবস্থা করে দিতে হবে। এমনকী যে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা কলেজ প্রত্যন্ত এলাকায় থাকায় ইন্টারনেট সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, তাদেরও মিলেমিশে ইন্টারনেট দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। কলেজ বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি অন্যান্য কলেজ / সংস্থার শিক্ষার্থীদের তাদের ক্যাম্পাস ইন্টারনেট ওয়াই-ফাই সুবিধা ভাগ করতে দিতে হবে। গ্রামীণ অঞ্চলে লকডাউন এবং ভাল ব্যান্ডউইথ না থাকার জেরে উপস্থিতির ক্ষেত্রে নিয়ম শিথিল করা হতে পারে। 

AICTE আরও জানিয়েছে, কোনও কলেজ বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষক বা শিক্ষাকর্মীদের লকডাউন চলাকালীন ছাঁটাই করতে পারবে না। একই সঙ্গে মাইনেও ঠিক সময়ে তাঁদের দিতে হবে। যদি কোনও শিক্ষককে লকডাউনের সময় ছাঁটাই করা হয়, তা হলে অবলিম্বে তাঁকে পুনরায় নিয়োগ করতে হবে।

Advertisement

Advertisement