scorecardresearch
 

Mithun Chakraborty: 'পরিবারকেও খাওয়াতে হবে,' ভোট দিয়ে বললেন মিঠুন, কেন?

লোকসভা নির্বাচনে ভোট দিলেন অভিনেতা ও বিজেপি নেতা মিঠুন চক্রবর্তী। উত্তর কলকাতা লোকসভা কেন্দ্রের বেলগাছিয়ার একটি বুথে ভোট দেন তিনি। ভোট দেওয়ার পরেই রাজনীতি থেকে খানিক বিরতি নেওয়ার কথা জানিয়েছেন মিঠুন।

Advertisement
লোকসভা নির্বাচনে ভোট দিলেন অভিনেতা ও বিজেপি নেতা মিঠুন চক্রবর্তী লোকসভা নির্বাচনে ভোট দিলেন অভিনেতা ও বিজেপি নেতা মিঠুন চক্রবর্তী
হাইলাইটস
  • ভোট দিলেন অভিনেতা ও বিজেপি নেতা মিঠুন চক্রবর্তী
  • উত্তর কলকাতা লোকসভা কেন্দ্রের বেলগাছিয়ার একটি বুথে ভোট দেন তিনি

লোকসভা নির্বাচনে ভোট দিলেন অভিনেতা ও বিজেপি নেতা মিঠুন চক্রবর্তী। উত্তর কলকাতা লোকসভা কেন্দ্রের বেলগাছিয়ার একটি বুথে ভোট দেন তিনি। ভোট দেওয়ার পরেই রাজনীতি থেকে খানিক বিরতি নেওয়ার কথা জানিয়েছেন মিঠুন। বলেছেন, এবার তিনি ফিরবেন সিনেমার জগতে। তাই রাজনীতি নিয়ে আর কথা বলবেন না এখন। 

লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে এবার দেখা গিয়েছে মিঠুনকে। বাংলায় বেশ কয়েকজন বিজেপি প্রার্থীর হয়ে তিনি প্রচার করেছেন। শনিবার সকালে বেলগাছিয়ার একটি কেন্দ্রে ভোট দেন মিঠুন। ভোট দিয়ে বেরিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, 'আমি একজন বিজেপি ক্যাডার, আমি আমার দায়িত্ব পালন করেছি। আমি আগামীকাল থেকে সিনেমা নিয়ে কথা বলব কারণ আমাকে আমার পরিবারকেও খাওয়াতে হবে।'

লোকসভা নির্বাচনের শেষ দফায় ১ জুন সাতটি রাজ্য এবং একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল মিলিয়ে মোট ৫৭টি লোকসভা আসনে ভোট হচ্ছে। এই পর্বে বিহার, চণ্ডীগড়, হিমাচলপ্রদেশ, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা, পঞ্জাব, উত্তরপ্রদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গে ভোট হচ্ছে। গত ১৯ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া আজ শেষ হবে। শনিবার বাংলার বারাসাত, বসিরহাট, ডায়মন্ডহারবার, দমদম, জয়নগর, যাদবপুর, কলকাতা দক্ষিণ, কলকাতা উত্তর এবং মথুরাপুর লোকসভা আসনে ভোটগ্রহণ চলছে। সকাল ৯টা পর্যন্ত বাংলায় ভোট পড়েছে ১২.৬৪ শতাংশ। বাংলাতেও বেশ কিছু হেভিওয়েট প্রার্থীর ভাগ্যপরীক্ষা। আজ নজরে থাকবেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, মালা রায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, সৌগত রায়, কাকলি ঘোষ দস্তিদার, সায়নী ঘোষের মতো তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থীরা। অন্য়দিকে এদিন বিজেপির রেখা পাত্র, তাপস রায়ের মতো প্রার্থীদের ওপর বাড়তি নজর থাকবে।

ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার পর এক্সিট পোলের ফলাফল বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে প্রচারিত হবে। ১৯ এপ্রিল সকাল ৭টা থেকে ১ জুন সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ শেষ না হওয়া পর্যন্ত এক্সিট পোলের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে নির্বাচন কমিশন।

Advertisement

Advertisement