scorecardresearch
 

Debashis Dhar : মনোনয়ন বাতিলের বিরোধিতায় সুপ্রিম কোর্টে BJP-র দেবাশিস, কী বলল শীর্ষ আদালত ?

বীরভূমের বিজেপি দেবাশিস ধরের প্রার্থীপদ বাতিল হয়েছে। তার বিরোধিতা করে সুপ্রিম কোর্টে গেলেন তিনি। দেবাশিস আবেদনও করেন সুপ্রিম কোর্টে। তা শুনে কী জানাল শীর্ষ আদালত?

Advertisement
Debashis Dhar Debashis Dhar
হাইলাইটস
  • বীরভূমের বিজেপি দেবাশিস ধরের প্রার্থীপদ বাতিল হয়েছে
  • তার বিরোধিতা করে সুপ্রিম কোর্টে গেলেন তিনি

বীরভূমের বিজেপি দেবাশিস ধরের প্রার্থীপদ বাতিল হয়েছে। তার বিরোধিতা করে সুপ্রিম কোর্টে গেলেন তিনি। আজ সোমবারই মামলার শুনানি হবে। দেবাশিস তাঁর আবেদনে জানিয়েছেন, আজই মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের ডিভিশন বেঞ্চে এই মামলা ওঠে। দেবাশিসের আবেদনের প্রেক্ষিতে বিচারপতি জানান, 'আমরা দেখব আজ কখন শুনানি করা যায়।' 

IPS-অফিসারের পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে বিজেপি-তে যোগদান করেন দেবাশিস।  পান টিকিট। তিনি প্রচারও শুরু করে দেন। তবে তাঁর মনোনয়ন বাতিল করা হয় বলে অভিযোগ। 

সোমবার সুপ্রিম কোর্টে দেবাশিস ধরের আবেদন, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় প্রযুক্তিগত কারণে তাঁর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। তিনি ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চান। সোমবারই মনোনয়নের শেষ দিন।

আরও পড়ুন

এই আবেদন শুনে সুপ্রিম কোর্ট আবেদনকারীকে একটি ইমেল পাঠানোর নির্দেশ দেন। প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় বলেন, 'আমরা দেখব কখন শুনানি হবে।' CJI ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্রের বেঞ্চের সামনে দেবাশিস ধরের অভিযোগ, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময়, প্রযুক্তিগত কারণে তাঁর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছিল। কিন্তু কী কী কারিগরি ত্রুটি ছিল সেই বিষয়ে সম্পূর্ণ ও সন্তোষজনক তথ্য তাঁকে দেওয়া হয়নি। এর আগে রিটার্নিং অফিসার অর্থাৎ প্রিসাইডিং অফিসারের এই মনোভাবের বিরুদ্ধে তিনি কলকাতা হাইকোর্টে আবেদন করেছিলেন। কিন্তু সেখানে শুনানি হয়নি। 

দেবাশিসের বিপক্ষেও যদি রায় যায় সেক্ষেত্রে বীরভূম আসন থেকে বিজেপির টিকিটে লড়বেন দলীয় আর এক নেতা দেবতনু ভট্টাচার্য। তাঁর মনোনয়ন গৃহীত হয়েছে। তবে পদ্ম শিবির চাইছে, দেবাশিসই ওই আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করুক। 

দেবাশিস ধর একজন প্রাক্তন পুলিশ কর্তা। তিনি দাবি করেছিলেন, শীতলকুচির ঘটনার জন্য নয়, তাঁকে সাসপেন্ড করা হয়েছিল ভোট-পরবর্তী হিংসার জন্য। শীতলকুচির ঘটনা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলেও বিস্ফোরক অভিযোগ করেছিলেন তিনি। তিনি আরও জানিয়েছিলেন, বিধানসভা ভোটে শীতলকুচিতে যাচ্ছিল কেন্দ্রীয় বাহিনী। তখন তাদের আটকে ধাক্কাধাক্কি করা হয়। সেই সময় শূন্যে গুলি চালায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। একটি বাচ্চা অসুস্থ হয়ে পড়ে। তা নিয়ে গুজব ছড়ায়। এরপর বুথে হামলা চালানো হয়। তা রুখতে ফের গুলি চালায় কেন্দ্রীয় বাহিনী। 

Advertisement

Advertisement