Loksabha Election 2024: আপনার এলাকার প্রার্থী 'ক্রিমিনাল'? কমিশনের App-এ জানুন সব তথ্য
রাজীব কুমার জানান, 'নির্বাচন কমিশনের অ্যাপ-পোর্টালে কোন কোন প্রার্থীর বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগের রেকর্ড আছে, তারও উল্লেখ থাকবে।' এর ফলে ভোটাররা নিজেরাই কেওয়াইসি(নো ইয়োর ক্যান্ডিডেট) অ্যাপ থেকে প্রার্থীর ক্রিমিনাল রেকর্ড, অন্য তথ্যা পেয়ে যাবেন।
আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বাড়ি থেকেও ভোট দেওয়া যাবে। এমনই সুবিধার বিষয়ে জানালেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার।
মঙ্গলবার সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি বলেন, 'যদি কেউ বাড়ি থেকে ভোট দিতে চান, তাহলে বাড়ি থেকেই দিতে পারবেন।'
মুখ্য নির্বাচন কমিশনার জানান, '৪০%-এর বেশি ডিজাবেলিটি(বিশেষভাবে সক্ষম)-র ক্ষেত্রে বাড়ি থেকে ভোট দানের সুবিধা দেওয়া হবে।'
ক্রিমিনাল চার্জ আছে এমন প্রার্থীদের সংবাদপত্রে নিজেদেরই সেই বিষয়ে বিজ্ঞাপন দিয়ে জানাতে হবে। এমনটাই জানালেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার। তিনি আরও বলেন, 'রাজনৈতিক দলকেও নিজেদের ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন দিয়ে জানাতে হবে কেন অন্য় কোনও প্রার্থী করা গেল না।' রাজীব কুমার জানান, 'নির্বাচন কমিশনের অ্যাপ-পোর্টালে কোন কোন প্রার্থীর বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগের রেকর্ড আছে, তারও উল্লেখ থাকবে।' এর ফলে ভোটাররা নিজেরাই কেওয়াইসি(নো ইয়োর ক্যান্ডিডেট) অ্যাপ থেকে প্রার্থীর ক্রিমিনাল রেকর্ড, অন্য তথ্যা পেয়ে যাবেন। উল্লেখ্য, গুগল প্লে স্টোর বা অ্যাপেল স্টোর থেকেই এই অ্যাপ ডাউনলোড করতে পারবেন। নির্বাচন কমিশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমেও ডাউনলোডের লিঙ্ক পেয়ে যাবেন।
তিনি আরও বলেন:
যদি কেউ বাড়ি থেকে ভোট দিতে চান, তাহলে বাড়ি থেকেই দিতে পারবেন। ৪০%-এর বেশি ডিজাবেলিটি(বিশেষভাবে সক্ষম)-র ক্ষেত্রে বাড়ি থেকে ভোট দানের সুবিধা দেওয়া হবে। ৮৫ বছরের বেশি বয়সের ভোটার চাইলে বাড়ি থেকে ভোট দিতে পারবেন। সক্ষম অ্যাপের(Saksham App) মাধ্যমে এই বিষয়ে আবেদন জানানো যাবে।
ভোটার হেল্পলাইনের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ অভিযোগ জানাতে পারবেন। সব কেন্দ্রীয় এজেন্সিদের নিয়ে একটি পোর্টাল তৈরি করা হয়েছে। প্রযুক্তির প্রয়োগের মাধ্যমে নির্বাচনের প্রক্রিয়া আরও সহজ করা হবে।
কোনও গন্ডগোল হলে কমিশনকে জানানোর জন্য সিভিজিল সিটিজেন অ্যাপ(CVIGIL Citizen App) রয়েছে। অ্যাপের মাধ্যমে জানালেই ১০০ মিনিটের মধ্যে সেখানে কমিশনের টিম পৌঁছে যাবে। অভিযোগকারীর অবস্থান নিজে থেকেই জেনে যাবে কমিশন। আমরা চাই সব মানুষ যাতে নির্ভয়ে ভোট দিতে পারে।
ভোটে হিংসায় জিরো টলারেন্স, অশান্তি বরদাস্ত করা হবে না।
নির্বাচনের সময় অনুপ্রবেশ আটকাতে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পুলিশ চেক পোস্ট, কাস্টম চেক পোস্ট, SSB, বিএসএফ, নার্কোটিক্স ভোটের সময়ে সমস্ত সীমান্তে কড়া নজরদারি রাখবে।
পেশী শক্তি এবং আর্থিক ক্ষমতার ব্যবহার যাতে না হয় সেটা আমরা নজর রাখব। ভোট পূর্ববর্তী এবং ভোট পরবর্তী হিংসা রোধ করার চেষ্টা করব আমরা।
রাজ্যে মোট বুথের সংখ্যা ৮০ হাজার ৪৫৩' 'কিছু মহিলা পরিচালিত বুথও থাকবে।
আধারকার্ড বাতিল হলেও যাতে ভোট দিতে অসুবিধা না হয় সেটি দেখা জরুরি।
প্রতিটি বুথে শৌচালয়, পানীয় জলের ব্যবস্থা, হুইল চেয়ার থাকবে।