scorecardresearch
 

ফেসবুকে শুভেন্দুকে বিঁধলেন রাজীবও! গেলেন মুকুলের বাড়িতে

আজ অর্থাত্‍ বুধবার ফেসবুক লাইভে যখন শুভেন্দু ও দিলীপের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিচ্ছিলেন সৌমিত্র, তখন সেই ফেসবুকেই একটি পোস্ট করে শুভেন্দুকে বিঁধলেন রাজীবও।

Advertisement
শুভেন্দু অধিকারী ও রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় শুভেন্দু অধিকারী ও রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়
হাইলাইটস
  • রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের টার্গেটও সেই শুভেন্দুই
  • ফেসবুকেই একটি পোস্ট করে শুভেন্দুকে বিঁধলেন
  • এদিন মুকুলের বাড়িতেও যান রাজীব

সৌমিত্র খাঁ ফেসবুক লাইভে একরাশ ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ও রাজ্য বিজেপির সভাপতি দিলীপ ঘোষের বিরুদ্ধে। এবার আসরে রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ও। রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা বর্তমান বিজেপি নেতা রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের টার্গেটও সেই শুভেন্দুই। 

আরও পড়ুন: 'ঘুরে দাঁড়াতে চাই', চিঠি লিখে BJP-র কাছে আর্জি রাজীবের

আজ অর্থাত্‍ বুধবার ফেসবুক লাইভে যখন শুভেন্দু ও দিলীপের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিচ্ছিলেন সৌমিত্র, তখন সেই ফেসবুকেই একটি পোস্ট করে শুভেন্দুকে বিঁধলেন রাজীবও। শুভেন্দুর নাম না করে লিখলেন, 'বিরোধী নেতাকে বলব, যার নেতৃত্বে ও যাকে মুখ্যমন্ত্রী দেখতে চেয়ে বাংলার মানুষ ২১৩টি আসনে তাঁর প্রার্থীদের ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছেন, সেই মুখ্যমন্ত্রীকে অযথা আক্রমণ না করে পেট্রোল, ডিজেল ও রান্নার গ্যাসের মূল্য হ্রাস করাই এখন একমাত্র লক্ষ্য হওয়া উচিত।'

প্রসঙ্গত, তৃণমূল নেতা মুকুল রায়ের স্ত্রীর মৃত্যুর পরে এদিন মুকুলের বাড়িতেও যান রাজীব। মুকুলের বাড়িতে যাওয়া নিয়ে রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য, ‘‌অনেকদিন ধরে মুকুলবাবুর সঙ্গে আমার পরিচয়। তাঁর স্ত্রীর সঙ্গেও বহুবার দেখা হয়েছে। কলকাতার হাসপাতালে যখন তিনি ভরতি ছিলেন, তখন দু-একবার গিয়েছি। উনি মারা গিয়েছেন। খুবই বেদনাদায়ক ঘটনা। আমি শোকার্ত পরিবারের পাশে দাঁড়াতে এসেছি।’‌  

এদিনই ফেসবুকে ভিডিও পোস্ট করে যুব মোর্চার পদ ছাড়ার পাশাপাশি শুভেন্দু অধিকারীকে আক্রমণ করে সৌমিত্র খাঁ বলেছেন, 'যা হচ্ছে, তা দলের পক্ষে খারাপ হচ্ছে। বারবার দিল্লিতে গিয়ে উল্টোপাল্টা বুঝিয়ে চলে আসছে। নরেন্দ্র মোদীর প্রতি আমার আস্থা আছে। কিন্তু একজন নেতা এসে বলছেন, তাঁর নেতৃত্বে সব কিছু হচ্ছে। আমি এলাকায় না ঢুকেই ভোটে জিতেছিলাম। বারবার দিল্লি গিয়ে ভুল বোঝাচ্ছেন, দেখাচ্ছেন যেন পার্টির জন্য জীবন দিয়েছেন। দলের জন্য আমাদেরও অনেক আত্মত্যাগ আছে। কেউ নিজেকে বড় বিজেপি নেতা দেখানোর চেষ্টা করছেন। বিরোধী দলনেতা নিজেকে জাহির করার চেষ্টা করছেন। নতুন নেতা এসে, দিল্লির নেতাকে ভুল পথে চালানোর চেষ্টা করছেন। ভোটের আগে সব চোর-চিটিংবাজকে দলে যোগদান করিয়েছিলেন।'

Advertisement

 

Advertisement