scorecardresearch
 

Raj Bhavan : রাজভবনের অন্দর কেমন? নববর্ষ থেকেই দেখতে পাবে আম আদমি

পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল হওয়ার পর থেকেই বাংলার সংস্কৃতির ওপর বিপুল আগ্রহ দেখিয়েছেন সি ভি আনন্দ বোস। বাংলা ভাষা শেখার জন্য গত সরস্বতী পুজোর দিন হাতেখড়িও নেন রাজ্যপাল। আর এবার বাংলার নববর্ষ পালনের পরিকল্পনা রাজভবনে। ওই দিন রাজভবনে তুলে আনা হবে বাংলার সংস্কৃতি। আয়োজিত হবে বাংলা ভাষার উপর আলোচনা সভা। 

Advertisement
রাজভবন রাজভবন
হাইলাইটস
  • রাজভবনে এবার নববর্ষ উদযাপন
  • থাকতে পারেন মুখ্যমন্ত্রীও
  • খুলে দেওয়া হচ্ছে জনসাধারণের জন্যও

রাজভবনে (Raj Bhavan) নববর্ষ, আসন্ন পয়লা বৈশাখকে (Poila Baisakh) ঘিরে এবার নতুন কর্মসূচি। আর সেই দিন থেকেই জন সাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হবে রাজভবন। সূত্রের খবর, বাংলার নববর্ষ পালনের জন্য ইতিমধ্যেই দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকদের নির্দেশও দিয়েছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (C V Ananda Bose)। এমনকী সেই অনুষ্ঠানে থাকতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও (Mamata Banerjee)। এখনও পর্যন্ত যা জানা যাচ্ছে, পয়লা বৈশাখের দিন বিকেলে রাজভবনে হবে ওই অনুষ্ঠান। 

পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল হওয়ার পর থেকেই বাংলার সংস্কৃতির ওপর বিপুল আগ্রহ দেখিয়েছেন সি ভি আনন্দ বোস। বাংলা ভাষা শেখার জন্য গত সরস্বতী পুজোর দিন হাতেখড়িও নেন রাজ্যপাল। আর এবার বাংলার নববর্ষ পালনের পরিকল্পনা রাজভবনে। ওই দিন রাজভবনে তুলে আনা হবে বাংলার সংস্কৃতি। আয়োজিত হবে বাংলা ভাষার উপর আলোচনা সভা। 

এছাড়া পয়লা বৈশাখ থেকে রাজ্যবাসীর জন্য নিয়ে আসা হচ্ছে আরও এক উপহার। ওই দিন থেকেই জন সাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হবে রাজভবন। অনুষ্ঠানের নাম দেওয়া হয়েছে হেরিটেজ ওয়াক। এর মাধ্যমে রাজভবনের ভিতরে উপস্থিত বিভিন্ন দুর্লভ জিনিস দেখতে পাবেন সাধারণ মানুষ৷ তবে কী কী দেখানো হবে সেই বিষয়ে এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। সম্প্রতি রাষ্ট্রপতি, রাজ্যপালের উপস্থিতিতে মুখ্যমন্ত্রীর হাতে রাজভবন-এর চাবি তুলে দেন৷ তারপর এদিন রাজ্যপাল জানান পয়লা বৈশাখ থেকে হেরিটেজ ওয়াক-এর জন্য খুলে দেওয়া হবে রাজভবন৷ 

প্রসঙ্গত, সম্প্রতি বিভিন্ন ইস্যুতে শিরোনামে রয়েছেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। রাম নবমীর মিছিলকে ঘিরে রিষড়ায় দফায় দফায় সংঘর্ষের পর ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন রাজ্যপাল। দোষীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা গ্রহণের বার্তা দেন তিনি। কোনও দুষ্কৃতী রেহাই পাবে না বলেও জানান রাজ্যপাল। এমনকী সংঘর্ষে আহতকে দেখতে হাসপাতালেও যান তিনি। পাশাপাশি সোমবার সকালে হঠাৎই কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকাঠামো খতিয়ে দেখতে কলেজ স্ট্রিট ক্যাম্পাসে হাজির হন সি ভি আনন্দ বোস৷ সেই সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বা রেজিস্ট্রার কেউ ছিলেন না৷ পরে ফের একবার ক্যাম্পাসে যান তিনি৷
 

Advertisement

আরও পড়ুন - দেদার চলছে এসি-কুলার? ৩ টিপস মানলে কম আসবে বিল

 

Advertisement