scorecardresearch
 

West Bengal Higher Secondary Result 2021 : উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম মুর্শিদাবাদের মুসলিম-কন্যা, প্রাপ্ত নম্বর ৪৪৯

উচ্চ মাধ্যমিকের ফলপ্রকাশে ইতিহাস তৈরি করলেন এক মুসলিম কন্যা। এদিন সাংবাদিক বৈঠক করে উচ্চ মাধ্যমিকের ফল প্রকাশ করা হয়। তবে কোনও মেধা তালিকা বলা হয়নি। তখনই জানা যায় সর্বোচ্চ নম্বর ৪৯৯ পেয়েছেন একক ভাবে মুর্শিদাবাদের বাসিন্দা এক মুসলিম কন্যা।

Advertisement
উচ্চ মাধ্যমিকের ফল প্রকাশ উচ্চ মাধ্যমিকের ফল প্রকাশ
হাইলাইটস
  • উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম মুর্শিদাবাদের মুসলিম-কন্যা
  • মোট পরীক্ষার্থী ৮ লাখ ১৯ হাজার ২০২ জন
  • পাশের হার ৯৭.৬৯ শতাংশ

উচ্চ মাধ্যমিকের ফলপ্রকাশে ইতিহাস তৈরি করলেন এক মুসলিম কন্যা। এদিন সাংবাদিক বৈঠক করে উচ্চ মাধ্যমিকের ফল প্রকাশ করা হয়। তবে কোনও মেধা তালিকা বলা হয়নি। তখনই জানা যায় সর্বোচ্চ নম্বর ৪৯৯ পেয়েছেন একক ভাবে মুর্শিদাবাদের বাসিন্দা এক মুসলিম কন্যা।

সাংবাদিক বৈঠকে জানা যায়, উচ্চ মাধ্যমিকে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ৮ লাখ ১৯ হাজার ২০২ জন। পাশের হার ৯৭.৬৯ শতাংশ। ছেলেদের  ৯৭.৭০ শতাংশ। মেয়েদের প্রায় সমান। জেলায় পাশের হার ৯০ শতাংশ। সংখ্যালঘুদের ক্ষেত্রে পাশের হার ৯৭.৪৯ শতাংশ। তফশিলিদের ক্ষেত্রে পাশের হার ৯৭ শতাংশ। কলা বিভাগে উত্তীর্ণ ৯৭.৩৯ শতাংশ। বিজ্ঞান বিভাগে উত্তীর্ণ ৯২.২৮ শতাংশ। এবছর উচ্চ মাধ্যমিকে এ প্লাস পেয়েছেন ৪৯,৩৭০ জন।  ৭০ থেকে ৭৯ শতাংশ নম্বর পেয়েছেন পেয়েছেন ৯৫,৭৫৮ জন। ৬০ থেকে ৫৯ শতাংশ নম্বর পেয়েছেন ১ লাখ ৬৫ হাজার ১৮৬ জন। প্রথম স্থানাধিকার থেকে দশম পর্যন্ত রয়েছেন মোট ৮৬ জন। সর্বোচ্চ নম্বর ৪৯৯। যিনি একক ভাবে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়েছেন একজন মুসলিম কন্যা। তিনি মুর্শিদাবাদ জেলা থেকে পেয়েছেন এই নম্বর।

বিকাল ৪টে থেকে  এসএমএস, অ্যাপের মাধ্যমে পরীক্ষার ফল জানতে পারবেন উচ্চ মাধ্যমিকের পরীক্ষার্থীরা। একাধিক ওয়েবসাইটে দেখা যাবে ফল। সেগুলি হল-
wbresults.nic.in
 www.exametc.com
 www.results.shiksha 
www.indiaresults.com

তবে মার্কশিট মিলবে পরেরদিন অর্থাৎ ২৩ জুলাই সকাল ১১টার পর। কোভিডের জেরে এবছর উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা হয়নি। নয়া মূল্যায়ন নীতিতে ফল প্রকাশ করেছে পর্ষদ। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার মূল্যায়ন হয়েছে,  ২০১৯ সালের মাধ্যমিকের সর্বাধিক প্রাপ্ত নম্বরের নিরিখে চারটি বিষয় থেকে ৪০ শতাংশ, ২০২০ সালের একাদশ শ্রেণির লিখিত পরীক্ষার প্রাপ্ত নম্বরের ৬০ শতাংশ ও দ্বাদশের প্রজেক্ট (২০ নম্বর) ও প্র্যাক্টিকাল (৩০ নম্বর)-এর গড় হিসাব করে দ্বাদশ শ্রেণির রেজাল্ট তৈরি হবে। তবে এই পদ্ধতিতে  এই পদ্ধতিতে মূল্যায়নে কেউ সন্তুষ্ট না হলে কোভিড পরিস্থিতি স্বাভাবিকের পর পরীক্ষায় বসতে পারবেন পড়ুয়ারা। তবে সেক্ষেত্রে পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরকেই উচ্চমাধ্যমিকের ক্ষেত্রেও চূড়ান্ত বলেই ধরা হবে।

Advertisement

Advertisement