জয়নগরে ঘটনায় দিলীপ ঘোষ বলেন, এই ধরনের হত্যাকাণ্ড ও ধংসলীলা আজ নয়। অনেকদিন ধরেই হচ্ছে। বগটুই, বীরভূমের একাধিক জায়গা। মূলত মুসলিম সমাজকে টার্গেট করা হচ্ছে। লড়াই ওদের মধ্যে। আর সেটা নিয়ে রাজনীতি করা হচ্ছে। ওদের রাজনীতির বোড়ে হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। দুষ্কৃতিদের নেতা বানিয়ে উৎসাহ দেওয়া হচ্ছে। তারা যা খুশি করে বেড়াচ্ছে। যারা সরকারি পার্টিতে আছে, তারা সংরক্ষণ পাচ্ছে। আর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এক জিনিস বগটুইতে হয়েছিল। সরকার কোথায়? মুখ্যমন্ত্রী কোথায়? এছাড়া তিনি বলেন,তৃণমূলের জেলা সংগঠনে রদবদলের মধ্যেই অনুব্রত মণ্ডলের ওপরেই ভরসা রেখেছে তৃণমূল কংগ্রেস। অনুব্রত মণ্ডলের আসন ফাঁকা রাখল তৃণমূল কংগ্রেস। অন্য কাউকেই বীরভূমের জেলা সভাপতির দায়িত্ব দেওয়া হল না। এই নিয়ে দিলীপের বক্তব্য, ওই একজনই তৃণমূলের সফল জেলা সভাপতি। বাকিরা যায় আসে। ওরাই ভোট করে। ওরাই সংগঠন করে। পার্থ, বালুর বিকল্প আছে। তাহলে কি অনুব্রতর বিকল্প নেই? উনি কয়লা, বালি, পাথর,গরু, চাকরি, সব জায়গায় লুঠ করেছেন। পার্টিকে সুবিধা দিয়েছেন। তাই ওকে ঝেড়ে ফেলতে সময় লাগছে। বাকিরা দিদির নামে করে খেয়েছেন। অনুব্রত মণ্ডলের গুরুত্ব অনেক বেশি। তিনি দিদিকে বড় করেছেন।