scorecardresearch
 

Women's Health: ৫০ বছর বয়সেও সুস্থ থাকতে চান? প্রতিদিন এই একটি জিনিস খাওয়া শুরু করুন

৫০ বছর বয়সটা এমন একটা সময়, যেখানে পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে শরীরে বেশ কিছু পরিবর্তন হয়। এই সময়টায় মহিলাদের শরীরে নির্দিষ্ট কিছু বাড়তি পুষ্টির প্রয়োজন।

Advertisement
ফাইল ছবি ফাইল ছবি
হাইলাইটস
  • ৫০ বছর বয়সটা এমন একটা সময়, যেখানে পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে শরীরে বেশ কিছু পরিবর্তন হয়।
  • এই সময়টায় মহিলাদের শরীরে নির্দিষ্ট কিছু বাড়তি পুষ্টির প্রয়োজন।
  • এই বয়সে মহিলাদের খাওয়াদাওয়া ও পুষ্টির দিকে বাড়তি খেয়াল রাখলে ভবিষ্যতে কোনও ধরনের সমস্যায় পড়তে হবে না।

৫০ বছর বয়সটা এমন একটা সময়, যেখানে পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে শরীরে বেশ কিছু পরিবর্তন হয়। এই সময়টায় মহিলাদের শরীরে নির্দিষ্ট কিছু বাড়তি পুষ্টির প্রয়োজন। এই বয়সে মহিলাদের খাওয়াদাওয়া ও পুষ্টির দিকে বাড়তি খেয়াল রাখলে ভবিষ্যতে কোনও ধরনের সমস্যায় পড়তে হবে না। অল্প বয়সের মতোই এনার্জি থাকবে। ৫০ বছর বয়সে মহিলাদের প্রতিদিন তাঁদের খাদ্যতালিকায় পর্যাপ্ত পরিমাণে নির্দিষ্ট কিছু খাবার রাখাটা গুরুত্বপূর্ণ।

এই বয়সে মহিলাদের মেনোপজ সহ বেশ কিছু শারীরিক পরিবর্তন হয়। ৫০ বছর বয়সের মধ্যে মহিলাদের শরীরে মেটাবলিজম কমে যায়। এর পাশাপাশি ত্বকের এলাস্টিসিটি কমতে শুরু করে। এর ফলে বলিরেখা, চুল পাকা হওয়ার মতো সমস্যা হতে পারে। মহিলাদের শরীরের পেশীও কমতে শুরু করে। এই কারণে মহিলারা দুর্বল বোধ করতে শুরু করেন। এমন সময়ে, এই সমস্ত সমস্যা এড়াতে, মহিলাদের পুষ্টি খাওয়াদাওয়া করা উচিত। তার মধ্যে অন্যতম হল ওটসের 'পোরিজ'। অনেকটা পায়েসের মতোই ধরতে পারেন।

ওটস স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। ৫০ বছর বয়সে মহিলাদের ডায়েটে এটি রাখা যেতে পারে। আসুন জেনে নেওয়া যাক, ওটমিলের উপকারিতা -

আরও পড়ুন

ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য: ৫০ বছর বয়সে, মহিলাদের শরীরের বেশ কিছু পরিবর্তন হয়। তার মধ্যে ওজন বৃদ্ধি অন্যতম। তাই ডায়েটে এমন কিছু খাবার অন্তর্ভুক্ত করতে হবে, যা স্বাস্থ্যকর, পেট ভর্তি রাখে, আবার অপ্রয়োজনীয় ক্যালোরিও বৃদ্ধি করে না। তাই সেক্ষেত্রে ওটস ভাল অপশন হতে পারে।

ওটসে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে: এই কারণে এটি খেলে পেট অনেকটা সময়ের জন্য ভরা থাকে। একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যেসকল মহিলারা প্রতিদিন গোটা শস্য খান তাঁদের ওজন ঠিক থাকে।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে: গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মেনোপজের পর ইস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরনের মতো হরমোনের মাত্রা কমে যায়। আর সেই কারণে মহিলাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হয়। ওটস ফাইবারে ভরপুর। তাই এক্ষেত্রে উপকার মিলতে পারে। 

Advertisement

টক্সিন বের হতে সাহায্য করে: ওটমিল অন্ত্র এবং পাচনতন্ত্র থেকে টক্সিন এবং বর্জ্য বের করে দিতে সাহায্য করে। এর ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যের ঝুঁকি কমে। হাই ফাইবার কনটেন্টেক কারণে এটি গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল রোগের লক্ষণ যেমন পেটে ব্যথা, বমি বমি ভাব, গ্যাস এবং ফোলাভাব কমাতেও সাহায্য করে।

পেশির বাড়াতে সাহায্য করে: বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পেশীও কমে যায়। ৫০ বছর বয়সের পর পেশি হ্রাসের হার আরও বাড়তে থাকে। ওটসে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং ভিটামিন রয়েছে। এটি মাসেল মাস বাড়াতে সাহায্য করে।

অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ফিচার্স: ওটমিলে বিটাইন নামক একটি বিপাকীয় যৌগ থাকে। এটি শরীরে ইনফ্লেমেশন কমাতে সাহায্য করে।

স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে: ওটমিলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। এটি খেলে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে। গবেষণা অনুসারে, পোরিজ খেলে কোলন এবং স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস পায়।

TAGS:
Advertisement