Chanakya Niti: আচার্য চাণক্যের নীতি ও সিদ্ধান্ত অবলম্বন করে জীবনে সাফল্যের দিকে ছোট ছোট পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে। তা আপনি কর্মজীবন বা ব্যক্তিগত জীবন সবেতেই কাজে লাগাতে পারেব। চাণক্য নীতির কাছ থেকে শিক্ষা নিয়ে সবাই সফলতা অর্জন করতে পারে। এর সঙ্গে বলা হয়, একজন পুরুষের সফলতার পেছনে একজন নারীর হাত থাকে। এটি বিবাহিত পুরুষদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। স্ত্রী তার জীবনের একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। তাই স্বামীর সাফল্য ও ব্যর্থতার পেছনে স্ত্রীর হাত রয়েছে বলে বিশ্বাস করা হয়।
বলা হয়ে থাকে পুরুষের তুলনায় নারীদের স্ট্যামিনা বা সহ্যশক্তি বেশি থাকে, কিন্তু তা সত্ত্বেও দেখা যায় কিছু নারী অনেক বেশি চিৎকার করেন। এমতাবস্থায় স্বামীদের রাগ হওয়া অনিবার্য হয়ে পড়ে। এই কথা মাথায় রেখে চাণক্যের কিছু বলে গিয়েছেন। আসুন জেনে নেওয়া যাক আচার্য চাণক্য এই নারীদের সম্পর্কে কী বলেছেন।
যে মহিলারা চিৎকার করে মনের দিক থেকে পরিচ্ছন্ন
যদি চাণক্যকে বিশ্বাস করা যায়, তাহলে যে মহিলারা ছোটখাটো বিষয়ে রেগে যান, চিৎকার করেন বা শোরগোল করেন, তাঁরা মনের দিক থেকে পরিষ্কার। তাদের মনে যা হয়, তার প্রকাশ জিহ্বায় ঘটে। বুঝে নেবেন, কোনো নারী আপনার মুখের ওপর কিছু বললে বা রেগে গেলে বা তার যা ইচ্ছা তাই বললে, তিনি পরিচ্ছন্ন মনের।
এই নারীদের ভয়ের কারণে অলসরাও কাজ করেন
চাণক্যের মতে, পুরুষরা রাগি মহিলাদের ভয়ে সমস্ত কাজ করে ফেলে এবং তাদের অলসতা ভুলে যায়। তাদের ভয়ে সবাই কাজ করতে শুরু করে। বলা যায় যে এটিও এক ধরনের পদ্ধতি, যাতে অনেক কাজ দায়িত্বের সঙ্গে সম্পন্ন হয়। এমন নারীরা বদলে দিতে পারে বাড়ির গোটা চিত্রটাই।
দায়িত্ব পালনে এবং পরিবারকে সংযুক্ত রাখতে সাহায্য করে
যে মহিলারা চিৎকার করে কখা বলেন, সব সময় দায়িত্ব নিয়ে কাজ শেষ করেন, তারা সব সময় সম্পর্ক ও বাড়িকে আগলে রাখেন। এ ধরনের নারীদের উদ্দেশ্য পরিবার ভাঙা নয়। একজন মহিলা যে তার মন থেকে কথা বলেন তার কারও প্রতি প্রতিশোধের অনুভূতি থাকে না।