অ্যাসিডিটির সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। কিছু মানুষ এতে খুবই কষ্ট পান। কিছু খেলেই অম্বল-গ্যাস হয়ে যায় তাঁদের। ফলে শুরু হয় পেট খারাপ, বমি, বুক জ্বালা, পেটে ব্যথার মতো সমস্যা। আর এই সমস্যাগুলি থেকে মুক্তি পেতে তাঁরা ওষুধের সাহায্য নেন। কিন্তু ঘরোয়া ভাবেও এর প্রতিকার সম্ভব। এক্ষেত্রে ওষুধের মতো কার্যকরী হয়ে উঠতে পারে ভিজিয়ে রাখা কিশমিশ।
পেটের রোগে কিশমিশের উপকারিতা
১. প্রতিদিন খালি পেটে কিশমিশ খেলে গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এটি পরিপাকতন্ত্রকে মেরামত করতে খুবই উপকারী।
২. শরীর এনার্জি বজায় রাখতে রোজ কিশমিশ খান। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, যা পরিপাকতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।
৩. কিশমিশ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। যদি প্রতিদিন ভেজানো কিশমিশ খান তাহলে স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়। আর যদি আপনি কিশমিশের জল খান তাহলে আরও উপকার পাবেন।
৪. এ ছাড়া এই ধরনের সমস্যা থাকলে খাবার খাওয়ার আধ ঘণ্টা আগে এক কাপ জলে ২ চা চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার মিশিয়ে পান করুন। এছাড়া এক গ্লাস হালকা গরম জলে এক চামচ লেবুর রস মিশিয়েও পান করতে পারেন। এতে স্বস্তি পাবেন। কারণ লেবুতে থাকে অ্যান্টি-আলসার বৈশিষ্ঠ, যা আলসার রোগীদের ক্ষেত্রে কিছুটা ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।
Disclaimer : প্রতিবেদনটি সাধারণ তথ্যের ভিত্তিতে লেখা, প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।