scorecardresearch
 

Liver Damage: মদ কীভাবে লিভার নষ্ট করে? জানলে শিউরে উঠবেন...

Liver Damage: লিভার শরীরের বিষাক্ত পদার্থকে ভেঙে ফেলার কাজ করে। এর মধ্যে অ্যালকোহলও রয়েছে। আপনি যখন অ্যালকোহল পান করেন, তখন লিভারে উপস্থিত বিভিন্ন এনজাইম এটিকে ভেঙে ফেলতে শুরু করে। কিন্তু আপনি যখন লিভারের ক্ষমতার চেয়ে বেশি অ্যালকোহল পান করেন, তখন তা কিন্তু লিভারের ক্ষতি করে।

Advertisement
মদ্যপানের আগে সাবধান। প্রতীকী ছবি মদ্যপানের আগে সাবধান। প্রতীকী ছবি
হাইলাইটস
  • মদ কীভাবে লিভার নষ্ট করে?
  • জানলে শিউরে উঠবেন...
  • জানুন বিস্তারিত তথ্য

Liver Damage: লিভারের ক্ষতির অন্যতম প্রধান কারণ হল মাত্রারিক্ত মদ্যপান। যখন মদের কারণে লিভারের ক্ষতি হয়, তখন সেটাকে অ্যালকোহল লিভার ডিজিজ বলা হয়। জেনে নিন, অ্যালকোহল সম্পর্কিত লিভারের রোগের প্রাথমিক লক্ষণগুলি এবং অ্যালকোহল আপনার লিভারের কী কী ক্ষতি করে।

জেনে নিন কীভাবে লিভারের ক্ষতি হয়

লিভার শরীরের বিষাক্ত পদার্থকে ভেঙে ফেলার কাজ করে। এর মধ্যে অ্যালকোহলও রয়েছে। আপনি যখন অ্যালকোহল পান করেন, তখন লিভারে উপস্থিত বিভিন্ন এনজাইম এটিকে ভেঙে ফেলতে শুরু করে। কিন্তু আপনি যখন লিভারের ক্ষমতার চেয়ে বেশি অ্যালকোহল পান করেন, তখন তা কিন্তু লিভারের ক্ষতি করে। এই কারণে, আপনার লিভারে চর্বি বাড়তে শুরু করে। এর জেরে টিস্যুগুলিকে ক্ষতি হয়। অ্যালকোহলে জেরে লিভারে কোনও রোগের শুরুতে উপসর্গ থাকে না। যার কারণে আপনি বুঝতেও পারবেন না যে অ্যালকোহল আপনার লিভারের কতটা ক্ষতি করেছে। যদি অ্যালকোহলের কারণে লিভারের রোগের কিছু লক্ষণ দেখা যায়, তাহলে সেগুলো হল লিভারের ফুলে যাওয়া। আপনার পেটের উপরের ডানদিকে অস্বস্তি, ক্লান্তি, ক্ষুধা হ্রাস, বমি বমি ভাব বা বমি হতে পারে।

অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ- অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ হেপাটিক স্টেটোসিস নামেও পরিচিত। আপনার লিভারে চর্বি জমতে শুরু করলে এই রোগ হয়। অত্যধিক অ্যালকোহল খাওয়ার ফলে লিভারে চর্বি গলতে পারে না। যার কারণে জমতে শুরু করে। যাঁরা প্রচুর পরিমাণে অ্যালকোহল খান, তাঁদের মধ্যে অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার রোগের সমস্যা বেশ সাধারণ। অ্যালকোহলযুক্ত ফ্যাটি লিভার রোগের কোন লক্ষণ নেই। যদি এর উপসর্গ দেখা যায়, তাহলে এতে লিভারের চারপাশে সমস্যা, ক্লান্তি, কোনো কারণ ছাড়াই ওজন কমে যায়। কয়েক সপ্তাহ অ্যালকোহল না খেলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। যদিও কারো কারো ক্ষেত্রে এই সমস্যা সারতে কয়েক সপ্তাহ লাগে। আবার কারো কারো ক্ষেত্রে তা সেরে উঠতে বেশি সময় লাগতে পারে। এমন কোনও রোগে ভুগলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে দেরি করবেন না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এমন কোনও সমস্যা থাকলে অবিলম্বে মদ খাওয়া ছাড়তে হবে এবং ডাক্তারের কাছে যাওয়া প্রয়োজন।

Advertisement

Advertisement