হ্যারিসের প্রথম ওভারেই এল ২৪ রান। এরপর একের পর এক রান গলাতে থাকল পাকিস্তান। অস্ট্রেলিয়া যখন তাদের প্রথম উইকেট হারাল তখন তাদের রান ২৫৯। দারুণ জুটি ওয়ার্নার ও মার্শের। বিশ্বকাপ ক্রিকেটে যা ষষ্ঠ সর্বোচ্চ। ওপেনিং জুটিতে দ্বিতীয়। অস্ট্রেলিয়ার ইনিংস শেষ হয়
মাত্র ১২৪ বলে ১৬৩ রান করে আউট হন ওয়ার্নার। তাঁর ইনিংসে ছিল ১৪টা চার ও ৯টা ছক্কা। মার্শ করেন ১০৮ বলে ১২১ রান। ১০টা চার ও ৯টা ছক্কা মারেন তিনিও। এরপর যদিও উইকেট হারাতে থাকে অস্ট্রেলিয়া। যদিও যে শক্ত ভিতের উপর ওপেনাররা অস্ট্রেলিয়াকে দাঁড় করিয়ে দিয়ে গিয়েছিলেন, সেখান থেকে বড় রান হতোই। মার্শ আউট হওয়ার পরের বলেই আউট হন ম্যাক্সওয়েলও। রানের গতি ঠিক রাখতে নেমেই চালাতে শুরু করলে ক্যাচ আউট হন তিনি। স্টিভ স্মিথ উসমা মিরের বলে তাঁর হাতে ক্যাচ দিয়েই আউট হন মাত্র ৭ রান করে।
রান করতে পারেননি জস ইংলিশও। ৯ বলে ১৩ রান করে আউট হন তিনি। স্কুপ করতে গেলে ব্যাটের কানায় লেগে তা সোজা রিজওয়ানের হাতে জমা প্রে। আম্পায়ার আউট না দেওয়ায় রিভিউ নেয় পাকিস্তান। সেখানে দেখা যায় বল গ্লাভসে লেগেছে। ২৪ বলে ২১ রান করে আউট হন মার্কস স্টোয়নিশও। রিভিউ নিলেও সিদ্ধান্ত বদলায়নি। আউট হন তিনি। ৮ রান করে আউট হন লাবুশেনও। শেষদিকে কিছুটা জ্বলে ওঠেন শাহিনরা। একের পর এক উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। পাশাপাশি বেশ ভাল ডেথ বোলিং করতে দেখা যায় হ্যারিস রাউফদের। ৩ উইকেট নেন হ্যারিস।
১০ ওভারে ৫৪ রান দিয়ে ৫ উইকেট নেন শাহিন। হাসান আলি আট ওভার বল করে ৫৭ রান দিলেও কোনও উইকেট পাননি। ৮ ওভার বল করে ৩৭ রান দিয়েছেন ইফতিকার। যদিও উইকেট পাননি। ৮ ওভারে ৮৩ রানে ৩ উইকেট নিয়েছেন হ্যারিস। ৯ ওভারে ৮২ রানে ১ উইকেট উসমা মিরের।