scorecardresearch
 

ICC World Cup 2023 DRS Controversy: বিশ্বকাপে DRS বিতর্কে দায় স্বীকার ICC-র, কী ঘটেছিল?

শুক্রবার রাতে টানটান উত্তেজক ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা ও পাকিস্তান। সেই ম্যাচে ডিআরএস সিদ্ধান্ত নিয়ে মুখ পুড়ল আইসিসি-র। শনিবার এ নিয়ে বিবৃতিও দিতে হল আইসিসিকে। 

Advertisement
এই আউট নিয়েই বিতর্ক এই আউট নিয়েই বিতর্ক

শুক্রবার রাতে টানটান উত্তেজক ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা ও পাকিস্তান। সেই ম্যাচে ডিআরএস সিদ্ধান্ত নিয়ে মুখ পুড়ল আইসিসি-র। শনিবার এ নিয়ে বিবৃতিও দিতে হল আইসিসিকে। 

ম্যাচে রাসি ভ্যান ডার ডুসেনের এলবিডব্লিউ সিদ্ধান্তের বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক ক্ষোভের পরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) এবার এই বিষয়ে মুখ খুলেছে। রান তাড়া করার সময়ে দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটসম্যানকে ১৯তম ওভারে ফিল্ড আম্পায়ার পল রেইফেল তাঁকে আউট দেন। পাকিস্তানের লেগ-স্পিনার উসামা মিরের ডেলিভারিটি স্কিড করে সোজা প্যাডে গিয়ে লাগে। পাকিস্তানি ফিল্ডারদের আবেদনে সাড়া দিয়ে আউট দেন আম্পায়ার। সন্তুষ্ট না হয়ে রিভিউ নেন ডুসেন। সেখানেই বিতর্ক শুরু হয়ে যায়। দেখে মনে হয়েছিল বল সোজা ব্যাটে লাগছে। তবে ডিআরএস-এ দেখা যায় তা হচ্ছে না।

কিন্তু এর কিছুক্ষণ পরই আরও একবার বল ট্র্যাকিং দেখানো হয়। যেখানে দেখা যায়, বলের নিচু ভাগের কিছু অংশ স্টাম্পে আঘাত করছে। তাই আম্পায়ার্স কল বহাল থাকায় সাজঘরে ফিরে ফিরে যেতে বাধ্য হন ডুসেন। এরপরেই নেটিজেনরা প্রশ্ন তুলতে শুরু করে দেন, কেন দুইবার বল ট্র্যাকিং দেখানো হল? এই বিতর্কে এবার মুখ খুলেছে আইসিসি। 

আরও পড়ুন

আইসিসির এক মুখপাত্র বলেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকা এবং পাকিস্তানের মধ্যে এদিনের (শুক্রবার) ম্যাচে রাসি ভ্যান ডার দাসেনের এলবিডব্লিউ রিভিউ করার সময়ে একটি অসম্পূর্ণ গ্রাফিক ভুল ভাবে প্রদর্শিত হয়। সঠিক বিবরণসহ পরিপূর্ণ গ্রাফিকটি পরে প্রদর্শিত হয়েছিল।’ তবে প্রশ্ন উঠেছে বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে কেন এমন হবে?

তবে ডিআরএস নিয়ে বিতর্ক এখানেই শেষ হয়নি। ম্যাচের ৪৬তম ওভারে আবারও এমন ঘটনা ঘটে। সেই সময় জেতার জন্য পাকিস্তানের একটা উইকেট লাগত। সেই সময় হ্যারিস রউফের শেষ তাবরেজ শামসির প্যাডে লাগে। কিন্তু আবেদনে সাড়া দেননি আম্পায়ার। শেষ উইকেটের জুটিটি ভাঙতে ডিআরএস নেয় পাকিস্তান। কিন্তু বল ট্র্যাকিংয়ে দেখা যায় বল স্টাম্পে লাগে ঠিকই, কিন্তু বলের ৫০ভাগের বেশি অংশ থাকে স্টাম্পের বাইরে। তাই বহাল থাকে আম্পায়ারের নট আউট সিদ্ধান্ত, বেঁচে যান শামসি। আম্পায়র্স কল না থাকলে জিতে যেত পাকিস্তান। 

Advertisement

Advertisement